বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলার স্বপ্ন অধরায় থেকে গেল পাকিস্তানের। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বিশ্বকাপের শেষ চারে নিউজিল্যান্ড। ডু অর ডাই ম্য়চে লঙ্কানদের হারিয়ে স্বাভাবিক ভাবেই খুশি কিউয়ি অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। তবে ঘরের মাঠে ভারতের বিরুদ্ধে সেমিফাইনালেকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিচ্ছেন কেন। অন্যদিকে হেরে স্বাভাবিকভাবেই হতাশ লঙ্কান অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস।
১৭২ রান তাড়া করতে নেমে ২৩.২ ওভারেই ৫ উইকেটে ম্য়াচ জিতে নিয়েছেন টম ল্যাথামরা। কিউয়িদের সামনে মাথা তুলে দাঁড়াতে কার্যত ব্যর্থ লঙ্কানরা। বাবরদের বিশ্বকাপের স্বপ্নে জল ঢেলে সেমিফাইনালে রোহিত শর্মা অ্যান্ড কোম্পানির মুখোমুখি হবে কিউয়িরা।
আরও পড়ুনঃ মুক্তি পেল মেয়ে সুহানার প্রথম ছবির ট্রেলার, আনন্দে উচ্ছ্বসিত বাবা শাহরুক
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে জয়ের আনন্দ বাঁধ ভেঙেছে ব্ল্যাক ক্যাপসদের। ম্যাচের পর কিউয়ি অধিনায়ক বলেন, “সত্যিই দারুণ পারফরম্যান্স দলের। প্রথমের দিকে স্পিনে কিছু সমস্যা থাকলেও পরে সামলে নেওয়া গিয়েছে। পিচ নিয়ে চিন্তা ছিল। আবহাওয়া নিয়েও কিছুটা ভয় কাজ করছিল। তবে শেষ পর্যন্ত সবটাই ভালো হয়েছে।” প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কাকে একেবারেই হালকাভাবে নেয়নি কিউয়িরা। এই প্রসঙ্গে উইলিয়ামসন বলেন, “আমরা জানতাম শ্রীলঙ্কা শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে আজকের ম্য়াচে। কুশল পেরেরার মতো ক্রিকেটাররা যথেষ্ট ভালো।” তবে ঘরের মাঠে ভারতের বিরুদ্ধে সেমিফাইনাল, এটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবেই নিচ্ছেন কেন। শেষ পর্যন্ত ভাগ্য সঙ্গ দেয় কি না সেই দিকেই নজর থাকবে, জানিয়ে দেন শেষে।
অন্যদিকে কিউয়িদের কাছে হেরে স্বাভাবিকভাবে হতাশ লঙ্কান অধিয়াক কুশল মেন্ডিস। হারের জন্য দলের পারফরম্য়ান্সকেই দায়ী করছেন কুশল। ম্যাচের পরে তাঁকে বলতে শোনা যায়, “প্রথম ১০ ওভারে আমরা তিন চারটে উইকেট হারিয়েছি। মাঝের ওভারে যদি পার্টনারশিপটা ভালো হত, তাহলে হয়তো ৩০০ ছাড়িয়ে যেত রান। তবে ভাগ্য সঙ্গ দেয়নি। সব মিলিয়ে অধিনায়ক হিসেবে ভালো অভিজ্ঞতা হল। দলের তরুণ ক্রিকেটাররা শুরু থেরে ভরসা জুগিয়েছে। ওরাই ভবিষ্যতের কাণ্ডারী। ওদের পারফরম্যান্সে খুশি আমি।”
অন্যদিকে কিউয়িদের কাছে হেরে স্বাভাবিকভাবে হতাশ লঙ্কান অধিয়াক কুশল মেন্ডিস। হারের জন্য দলের পারফরম্য়ান্সকেই দায়ী করছেন কুশল। ম্যাচের পরে তাঁকে বলতে শোনা যায়, “প্রথম ১০ ওভারে আমরা তিন চারটে উইকেট হারিয়েছি। মাঝের ওভারে যদি পার্টনারশিপটা ভালো হত, তাহলে হয়তো ৩০০ ছাড়িয়ে যেত রান। তবে ভাগ্য সঙ্গ দেয়নি। সব মিলিয়ে অধিনায়ক হিসেবে ভালো অভিজ্ঞতা হল। দলের তরুণ ক্রিকেটাররা শুরু থেরে ভরসা জুগিয়েছে। ওরাই ভবিষ্যতের কাণ্ডারী। ওদের পারফরম্যান্সে খুশি আমি।”