Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
শুক্রবার সকালে নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে আসেন বিজেপি

শুক্রবার সকালে নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে আসেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ

শুক্রবার সকালে নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে আসেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
শুক্রবার সকালে নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে আসেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ

মুখ্যমন্ত্রীর (আমেদাবাদে ফাইনালে ইন্ডিয়ার হার নিয়ে) স্টেডিয়াম থিয়োরি,  যাদের ক্রিকেট নিয়ে কোনো চিন্তা নেই, জ্ঞান নেই, অবদান নেই, পশ্চিমবঙ্গ থেকে দেশের ক্রিকেট কোনো প্লেয়ার নেই, আই পি এলে বাংলার প্লেয়ার নেই, তাদের রাজনীতি করতে হবে, হাতে ইস্যু নেই। ইডেনে এর আগে শ্রীলঙ্কা ভারতকে সেমিফাইনালে হারায়নি? ম্যাচ পন্ড হয়ে গেছিল। এখানে খেললেই জিতে যাবে? টিম ভালো খেলেছে। পরাজয় নিয়ে পর্যালোচনা হচ্ছে, সেটা আলাদা বিষয়। এক সপ্তাহ আগে পাকিস্তান কে ওখানেই তো হারিয়েছে। ক্রিকেট কেনো? রাজনীতি ছাড়া কিস্যু বোঝেন না। তাই এরকম মন্তব্য করেন।

 

মোদীকে পনৌতি বলে কমিশনের নজরে রাহুল গান্ধী? যিনি এই মন্তব্য করেছেন তিনি কিছুই বোঝেন না। ওনার যারা টিউটর আছেন, তারা সেখান না কিছুই। তাঁর বয়স, তার পদমর্যাদা অনুযায়ী কথা বলা উচিত। উনি এখনও বালখিল্য অপরিণত কথাবার্তা বলেন। নিজের বুদ্ধি ও যোগ্যতার প্রমাণ দিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী কে গালাগাল দিলে কংগ্রেসের ক্ষতি। প্রধানন্ত্রীকর লাভ। ওনার মা কি বলেছিলেন? তাতে লাভ কার হয়েছে? ক্ষতি কার হয়েছে?

আরও পড়ুনঃ মিচেলের বিশ্বকাপের ট্রফির উপরে পা তুলে রাখার ছবিতে এবার কড়া নিন্দা শামির

নেতাজি ইন্ডোর থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হুশিয়ারী, জেলের বদলা জেল, ৪ এর বদলা ৮।  মমতা ব্যানার্জি যে ফাঁকা আওয়াজ দেন, এটা সবাই জানে। কিছু করার নেই। দলের লোকেরা তার কথা শোনে না। প্রশাসন চলছে না। উনি বলেছিলেন, সিপিএম চুরি করেছে। ১২ বছরে উনি সিপিআইএমের কটা লোককে সাজা দিতে পেরেছেন? কিছু হয়নি। উনি এখন চিৎকার করবেন। নিজে হাঁটাচলা করতে পারছেন না। কাজও করতে পারছেন না। সব থেকে কাছের লোকেরা সব চোর ডাকাত বেরিয়েছে। এর দায় ওনাকেই নিতে হবে।

 

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন,আমি এখনও বিশ্বাস করি ওরা নির্দোষ। উনি কি মনে করেন তাতে কিছু যায় আসেনা। আদালত বা জনগন কি মনে করছে সেটাই আসল। ওনার মহামন্ত্রী বলছেন, তাঁর বিরুদ্ধে চক্রান্ত হয়েছে। তার জবাব আগে দিন। পাশে বসে কুনাল ঘোষ অভিযোগ তুলছে। তার জবাব আগে দিন। চক্রান্ত কে করে এটা বাইরের লোক কে বলতে হবে না। বাড়ির লোক বলছে ।

 

মহুয়া মৈত্র টিকিট পাচ্ছেন? উপায় নেই। ছাই ফেলতে ভাঙ্গা কুলো। ভালো লোক কেউ আর পার্টিতে আসতে চাইছে না। পুরসভা ও পঞ্চায়েতে নতুন লোক ধরে আনা হয়েছিল। আর কেউ যেতে চাইছে না। পুরো পার্টি দুর্নীতিগ্রস্ত। মানুষ সব দেখছে। টিকিট না দিয়ে উপায় নেই।

 

বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় উবাচ।  ওনার কাছে অনেক তথ্য আছে। তাই উনি বলেছেন। সাধারণ মানুষ দেখতে পাচ্ছে, তৃণমূলের সমস্ত স্তরের নেতারা কোনো না কোনো দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত। এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে দুর্নীতি পৌঁছায় নি। এদের শকুনির দৃষ্টির বাইরে কেউ নেই।

 

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ইস্যু।  বিজেপি হলে ডিলিট পাবে না? যোগ্যতার ভিত্তিতে ডিলিট হয়। এটা ঠিক যে এ রাজ্যে রং দেখে সব কিছু দেওয়া হয়। এর ফলে শিক্ষা থেকে স্বাস্থ্য সব ভেঙে পড়েছে। রাজ্যে আরও দুর্গতি অপেক্ষা করছে। ইসি কমিটির অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না তার কারণ ওনারা এখনও পুরোপুরি কন্ট্রোলে আনতে পারেন নি। করতে হবে, করিয়ে নিতে হবে। তাবেদার লোক চাই। হয়তো এখন আর কেউ তাবেদার হতে চাইছে না। দেখুন, সৌরভ গাঙ্গুলি কে। ওকে নিয়ে এখন বেঁচে থাকার চেষ্টা করছে। তিনি বাঙ্গালীর গর্ব। এতদিন সম্মান দেওয়া হল না। এখন তাকে ধরে বেঁচে থাকতে চাইছে। কাকে কতোটা সম্মান দেওয়া হয়, দেখুন।

en.wikipedia.org

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top