পাকা সেতুর দাবিতে পথ অবরোধ জামালদহে. দীর্ঘদিন থেকে পাকা সেতুর দাবি জানিয়েও কাজের কাজ কিছু হয়নি। বিষয়টি প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে জানিয়েও দাবি পূরণ না হওয়ায় বুধবার চ্যাংড়াবান্ধা- মাথাভাঙ্গা ১২ এ রাজ্য সড়কের জামালদহে পথ অবরোধে সামিল হলেন জামালদহ গ্রাম পঞ্চায়েতের ২১০ দেবোত্তর বুড়াবুড়ি এলাকার বাসিন্দারা। এলাকার তিন দিক বেষ্টিত ভারত – বাংলাদেশ সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়া। এমতাবস্থায় এলাকার মানুষকে শিউলি নদী পেড়িয়ে মূল প্রশাসনিক শহর ও জামালদহ বাজারে আসতে হয়। এলাকার বাসিন্দারা নিজেদের উদ্যোগে বাঁশের সাঁকো তৈরি করে নদী পাড়াপাড় করে। কিন্তু প্রতি বর্ষায় সে সাঁকো জলের তোড়ে ভেসে যায়।
এবছরও সাঁকো ভেসে যাওয়ায় এলাকার বাসিন্দাদের ভোগান্তির শেষ নেই। এমতাবস্থায় তারা কয়েক কিমি ঘুরপথে মূল প্রশাসনিক শহরে যাওয়া আসা করছে। সেতুর কারনে জামালদহের হাইস্কুলে আসা বন্ধ করে দিয়েছে এলাকার ছাত্র ছাত্রীরা। ফলে এদিন বাসিন্দাদের সাথে পথ অবরোধে সামিল হয় এলাকার ছাত্র ছাত্রীরাও। জামালদহ গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে দ্রুত সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিলেও অবরোধকারীরা নিজেদের দাবিতে অনড় থাকে। তারা অবরোধ স্থলে বিডিওর উপস্থিতি দাবি করে। এদিকে দীর্ঘ কয়েক ঘন্টার পথ অবরোধে প্রচন্ড গরমের মধ্যে যাত্রীরা নাকাল হয়ে পড়ে। অবরোধ স্থলের দুদিকে লম্বা গাড়ির লাইন দাঁড়িয়ে পড়ে।
অবশেষে মেখলিগঞ্জ জয়েন্ট বিডিও ঘটনাস্থলে পৌঁছে অবরোধ কারীদের আশ্বস্ত করলে দুপুর দেড়টা নাগাদ অবরোধ উঠে যায়।
আরও পড়ুন – রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে এবার সরব মুখ খুললেন জেলা বিজেপি সভাপতি
উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন থেকে পাকা সেতুর দাবি জানিয়েও কাজের কাজ কিছু হয়নি। বিষয়টি প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে জানিয়েও দাবি পূরণ না হওয়ায় বুধবার চ্যাংড়াবান্ধা- মাথাভাঙ্গা ১২ এ রাজ্য সড়কের জামালদহে পথ অবরোধে সামিল হলেন জামালদহ গ্রাম পঞ্চায়েতের ২১০ দেবোত্তর বুড়াবুড়ি এলাকার বাসিন্দারা। এলাকার তিন দিক বেষ্টিত ভারত – বাংলাদেশ সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়া। এমতাবস্থায় এলাকার মানুষকে শিউলি নদী পেড়িয়ে মূল প্রশাসনিক শহর ও জামালদহ বাজারে আসতে হয়। এলাকার বাসিন্দারা নিজেদের উদ্যোগে বাঁশের সাঁকো তৈরি করে নদী পাড়াপাড় করে। কিন্তু প্রতি বর্ষায় সে সাঁকো জলের তোড়ে ভেসে যায়। এবছরও সাঁকো ভেসে যাওয়ায় এলাকার বাসিন্দাদের ভোগান্তির শেষ নেই।