ধনপোতা শ্মশানে এক সাধু বাবা কে মেরে পালালো এক দুষ্কৃতী। হুগলি জেলার জাঙ্গিপাড়া থানার ফুরফুরা পঞ্চায়েতের অন্তর্গত ধনপোতা শ্মশানে এক সাধু বাবা কে মেরে পালালো এক দুষ্কৃতী, সাধুবাবার মুখে যা জানা গেল দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসছিলেন এক সাধু বাবা। বিশাল শ্মশানে সাধু বাবা একাই ছিলেন। শ্মশানটি বনে জঙ্গলে ভর্তি ছিল এবং অরণ্যে ঘেরা ছিল ,পরবর্তী ক্ষেত্রে সাধু বাবা এবং পঞ্চায়েত এবং গ্রামবাসী সহযোগিতায় শ্মশানটি সংস্কারের কাজ চলছে বলে জানা গেছে।
শ্মশানে একটি মন্দিরও তৈরি হচ্ছে, এই মন্দিরটি তৈরি হচ্ছে সম্পূর্ণ গ্রামবাসীর প্রচেষ্টায় এবং গ্রামবাসীর অর্থ অনুকূল্যে ইতিমধ্যেই ওই শ্মশানে এসে উপস্থিত হন আর একজন মানুষ তিনি দীর্ঘ মাস ছয়েক ছিলেন উত্তর পাড়া থেকে ওই শ্মশানে সাধুবাবার সঙ্গেই থাকতেন। অবশেষে কয়েকদিন আগে সাধু বাবার সঙ্গেকথা কাটাকাটি হবার পর 70 ঊর্ধ্ব সাধু বাবা কে দিনের বেলায় বেধারক মারধর করে চলে গেছেন বলে জানা গেছে। অন্যদিকে সাধু বাবা ভয়ে থানা বা স্থানীয় পঞ্চায়েতে জানাতে পারছেন না।
আরও পড়ুন – কর্মীদের চাঙ্গা করতে মাঠে উদয়ন
এবং ওই লোকটি এমন ভাবে তাকে মেরেছিলেন তার থানায় যাওয়ার মত ক্ষমতাও ছিল না। এখন সাধু বাবার আতঙ্ক আবার যদি এই মানুষ এসে সাধুবাবাকে মেরে দিয়ে যায় রাতের অন্ধকারেই হোক বা দিনের বেলায় কিভাবে রক্ষা পাওয়া যাবে ওই ব্যক্তির কাছ থেকে? সাধু বাবার নাম কালী কিংকর গোস্বামী ওরফে কালিখ্যাপা। আপাতত চিকিৎসার পর সাধু বাবা ভালো আছেন কথাবার্তা বলছেন এবং আবার শ্মশানে ফিরে এসেছেন।
কদিন তিনি শ্মশানে থাকতে পারেননি পাশের গ্রামেতে গিয়েছিলেন ওখানকার লোক নিয়ে গিয়েছিলেন তাকে। সাধু বাবা তার নাম ঠিকানা সঠিক জানেন না বলে জানান তিনি যে নাম বলেছেন সাধুবাবা সেই নামেই তাকে ডাকতেন। সাধু বাবা তার কোন আধার বা ভোটার পরিচয় পত্র কার্ড রাখেননি তাই তিনি কিছু করতে পারছেন না বলে জানান।