বিভিন্ন জেলায় বন্ধ রইল নেট পরিষেবা। বজ্র আঁটুনির মধ্য দিয়েই গোটা রাজ্যের মতো অবিভক্ত মেদিনীপুরের তিন জেলাতেও প্রায় নির্বিঘ্নেই শেষ হলো টেট পরীক্ষা। যতটা সম্ভব নিরাপত্তা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখতে তৎপর ছিল পুলিশ প্রশাশন।প্রশ্ন ফাঁস রুখতে রবিবার বেশ কিছু জেলায় তিন ঘণ্টা বন্ধ ছিল ইন্টারনেট পরিষেবা।
জানা গিয়েছে,অন্যান্য কিছু জেলার সাথে দুই মেদিনীপুরেও বন্ধ ছিল ইন্টারনেট পরিষেবা।কড়াকড়ি নিয়ে কিছুটা বিরক্ত হলেও পরীক্ষা শেষে বেশিরভাগই পরীক্ষার প্রশ্নপত্র নিয়ে মোটের উপর খুশি।অভিজ্ঞ মহলের মতে,যাঁরা ঠিকঠাক ভাবে প্রিপারেশন নিয়েছেন বা মন দিয়ে শিক্ষকতার প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে এই প্রশ্নপত্রে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।রবিবার সারা রাজ্যের ১ হাজার ৪৬০টি পরীক্ষাকেন্দ্রে হল এই টেট পরীক্ষা।
পরীক্ষার্থী সংখ্যা ছিল ৬ লক্ষ ৯০ হাজার ৯৩২ জন। যদিও, অনুপস্থিত ছিলেন কয়েক হাজার। সকাল সাড়ে ৯টা থেকে ১১টার মধ্যেই পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকতে হয়েছে পরীক্ষার্থীদের। ১১ টা ৫’ এর পর আসা বসু প্রার্থীকেই বহু কেন্দ্র থেকে ফেরত যেতে হয়েছে। আবার কোথাও কোথাও আরও কিছুটা সময় পর্যন্ত এলাউ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন – কর্মীদের চাঙ্গা করতে মাঠে উদয়ন
উল্লেখ্য, বজ্র আঁটুনির মধ্য দিয়েই গোটা রাজ্যের মতো অবিভক্ত মেদিনীপুরের তিন জেলাতেও প্রায় নির্বিঘ্নেই শেষ হলো টেট পরীক্ষা। যতটা সম্ভব নিরাপত্তা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখতে তৎপর ছিল পুলিশ প্রশাশন।প্রশ্ন ফাঁস রুখতে রবিবার বেশ কিছু জেলায় তিন ঘণ্টা বন্ধ ছিল ইন্টারনেট পরিষেবা। জানা গিয়েছে,অন্যান্য কিছু জেলার সাথে দুই মেদিনীপুরেও বন্ধ ছিল ইন্টারনেট পরিষেবা।
কড়াকড়ি নিয়ে কিছুটা বিরক্ত হলেও পরীক্ষা শেষে বেশিরভাগই পরীক্ষার প্রশ্নপত্র নিয়ে মোটের উপর খুশি।অভিজ্ঞ মহলের মতে,যাঁরা ঠিকঠাক ভাবে প্রিপারেশন নিয়েছেন বা মন দিয়ে শিক্ষকতার প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে এই প্রশ্নপত্রে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।
রবিবার সারা রাজ্যের ১ হাজার ৪৬০টি পরীক্ষাকেন্দ্রে হল এই টেট পরীক্ষা। পরীক্ষার্থী সংখ্যা ছিল ৬ লক্ষ ৯০ হাজার ৯৩২ জন। যদিও, অনুপস্থিত ছিলেন কয়েক হাজার। সকাল সাড়ে ৯টা থেকে ১১টার মধ্যেই পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকতে হয়েছে পরীক্ষার্থীদের। ১১ টা ৫’ এর পর আসা বসু প্রার্থীকেই বহু কেন্দ্র থেকে ফেরত যেতে হয়েছে। আবার কোথাও কোথাও আরও কিছুটা সময় পর্যন্ত এলাউ করা হয়েছে।