আবাস যোজনায় নাম জড়ালো খোদ পঞ্চায়েত প্রধানের পরিবারের বিরুদ্ধে। এবার গ্রামীণ আবাস যোজনায় নাম জড়ালো খোদ পঞ্চায়েত প্রধানের পরিবারের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়া জেলার কল্যাণী সগুনা এলাকায়। সগুনা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান প্রবীর হালদারের বিলাসবহুল বাড়ি রয়েছে। তা থাকা সত্ত্বেও তাঁর প্রতিবন্ধী ভাই প্রদীপ হালদারের নামে গ্রামীণ আবাস যোজনায় বাড়ি নথিভুক্ত হয়েছে পঞ্চায়েতের তরফে।
শুক্রবার সগুনা পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকায় গ্রামীণ আবাস যোজনায় নথিভুক্তদের বিষয়ে পরিদর্শনে আসেন কল্যাণীর বিডিও দীপ চ্যাটার্জি ও এসডিও হীরক মণ্ডল। সঙ্গে ছিলেন কল্যাণী থানার আইসি অনির্বাণ বসুর নেতৃত্বে বিশাল পুলিশবাহিনী।
পরিদর্শন শেষে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বিডিও ও এসডিও বলেন, সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই ব্যক্তি প্রদীপ হালদার বাড়ি পাওয়ার যোগ্য নন।
কারণ যে জমিতে প্রধান প্রবীর হালদার ও তাঁর ভাই প্রদীপ হালদারের বাড়ি রয়েছে তা তাঁদের বাবার নামে নথিভুক্ত। স্বভাবতই দুই ভাইয়ের উত্তরাধিকার রয়েছে জমিতে। সরকারি রীতি অনুযায়ী এই সুবিধা প্রদীপ হালদার পাবেন না।
যদিও স্বয়ং প্রধান প্রবীর হালদার জানান, তাঁর ভাই পৃথক থাকেন টিনের বাড়ির পিছনের জমিতে। তাঁর নামে গ্রামীণ আবাস যোজনায় বাড়ি নথিভুক্ত হলে তা যোগ্য।
আরও পড়ুন – কর্মীদের চাঙ্গা করতে মাঠে উদয়ন
উল্লেখ্য, এবার গ্রামীণ আবাস যোজনায় নাম জড়ালো খোদ পঞ্চায়েত প্রধানের পরিবারের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়া জেলার কল্যাণী সগুনা এলাকায়। সগুনা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান প্রবীর হালদারের বিলাসবহুল বাড়ি রয়েছে। তা থাকা সত্ত্বেও তাঁর প্রতিবন্ধী ভাই প্রদীপ হালদারের নামে গ্রামীণ আবাস যোজনায় বাড়ি নথিভুক্ত হয়েছে পঞ্চায়েতের তরফে।
শুক্রবার সগুনা পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকায় গ্রামীণ আবাস যোজনায় নথিভুক্তদের বিষয়ে পরিদর্শনে আসেন কল্যাণীর বিডিও দীপ চ্যাটার্জি ও এসডিও হীরক মণ্ডল। সঙ্গে ছিলেন কল্যাণী থানার আইসি অনির্বাণ বসুর নেতৃত্বে বিশাল পুলিশবাহিনী।
পরিদর্শন শেষে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বিডিও ও এসডিও বলেন, সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই ব্যক্তি প্রদীপ হালদার বাড়ি পাওয়ার যোগ্য নন।
কারণ যে জমিতে প্রধান প্রবীর হালদার ও তাঁর ভাই প্রদীপ হালদারের বাড়ি রয়েছে তা তাঁদের বাবার নামে নথিভুক্ত। স্বভাবতই দুই ভাইয়ের উত্তরাধিকার রয়েছে জমিতে। সরকারি রীতি অনুযায়ী এই সুবিধা প্রদীপ হালদার পাবেন না।