Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 129
চিরঘুমের দেশে পাড়ি দিলেন নাট্যকার প্রলয় বাগচী

চিরঘুমের দেশে পাড়ি দিলেন নাট্যকার প্রলয় বাগচী

চিরঘুমের দেশে পাড়ি দিলেন নাট্যকার প্রলয় বাগচী

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

চিরঘুমের দেশে পাড়ি দিলেন নাট্যকার প্রলয় বাগচী। উত্তর দিনাজপুর চিরঘুমের দেশে পাড়ি দিলেন উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জের বিশিষ্ট নাট্যকার প্রলয় বাগচী। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল মাত্র ৬৫ বছর, মৃত্যুকালে তিনি রেখে গেলেন স্ত্রী পুত্র ও অগণিত গুণমুগ্ধ নাট্যমোদী দর্শককে। আশির দশকের গোড়ায় রায়গঞ্জ বিদ্রোহীর সাংস্কৃতিক মঞ্চ স্ফুলিঙ্গ নাট্যগোষ্ঠীর আলতুশী নাটকে অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ তাঁর।

 

এরপর পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ শেকল ভাঙার খেলা ও তিতুমীরের লাঠি নাটকে। এরপর নাট্য পরিচালক তারাপদ দাসের সাথে যৌথভাবে নাট্য পরিচালনা করেন রায়গঞ্জ ইনস্টিটিউট নাট্যমঞ্চের নাটক ‘নহবত’। এছাড়া রায়গঞ্জ ইনস্টিটিউট নাট্যমঞ্চে তার অভিনীত নাটক ছিল অলকানন্দার পুত্র কন্যা, মারীচ সংবাদ। স্ফুলিঙ্গ নাট্যগোষ্ঠীর সঙ্গে তাঁর শেষ নাটক ছিল ‘জবরদখল’।

 

তারপর আমন্ত্রিত শিল্পী হিসাবে বিভিন্ন নাট্যগোষ্ঠীর সঙ্গে করেছেন অগুনতি নাটক। কখনো অভিনেতা কখনো বা পরিচালক কখনো বা নাট্য প্রতিযোগিতার বিচারক হিসাবে দেখা গিয়েছে তাকে। এমনকি যাত্রা দল রায়গঞ্জ বন্দর যুব নাট্য সম্প্রদায়ের মহাভারতের কাহিনী অবলম্বনে যাত্রা পালায় কর্ণের ভূমিকাতেও দেখা গিয়েছে প্রলয় বাবুকে। জেলা তো বটেই রাজ্য এবং জাতীয় স্তরের নাট্য প্রতিযোগিতাতেও পুরস্কার জিতে এসেছেন এই শিল্পী।

 

শিল্পীর অকাল মৃত্যুতে গভীর শোকে মুজ্জ্যমান রায়গঞ্জ তথা অবিভক্ত পশ্চিম দিনাজপুর জেলার নাট্যশিল্পী ও নাট্যমোদী দর্শকরা।

আরও পড়ুন – গ্রাম বাংলার বুক থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ঢেঁকি

উল্লেখ্য, উত্তর দিনাজপুর চিরঘুমের দেশে পাড়ি দিলেন উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জের বিশিষ্ট নাট্যকার প্রলয় বাগচী। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল মাত্র ৬৫ বছর, মৃত্যুকালে তিনি রেখে গেলেন স্ত্রী পুত্র ও অগণিত গুণমুগ্ধ নাট্যমোদী দর্শককে।

 

আশির দশকের গোড়ায় রায়গঞ্জ বিদ্রোহীর সাংস্কৃতিক মঞ্চ স্ফুলিঙ্গ নাট্যগোষ্ঠীর আলতুশী নাটকে অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ তাঁর। এরপর পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ শেকল ভাঙার খেলা ও তিতুমীরের লাঠি নাটকে। এরপর নাট্য পরিচালক তারাপদ দাসের সাথে যৌথভাবে নাট্য পরিচালনা করেন রায়গঞ্জ ইনস্টিটিউট নাট্যমঞ্চের নাটক ‘নহবত’। এছাড়া রায়গঞ্জ ইনস্টিটিউট নাট্যমঞ্চে তার অভিনীত নাটক ছিল অলকানন্দার পুত্র কন্যা, মারীচ সংবাদ। স্ফুলিঙ্গ নাট্যগোষ্ঠীর সঙ্গে তাঁর শেষ নাটক ছিল ‘জবরদখল’।

 

তারপর আমন্ত্রিত শিল্পী হিসাবে বিভিন্ন নাট্যগোষ্ঠীর সঙ্গে করেছেন অগুনতি নাটক। কখনো অভিনেতা কখনো বা পরিচালক কখনো বা নাট্য প্রতিযোগিতার বিচারক হিসাবে দেখা গিয়েছে তাকে। এমনকি যাত্রা দল রায়গঞ্জ বন্দর যুব নাট্য সম্প্রদায়ের মহাভারতের কাহিনী অবলম্বনে যাত্রা পালায় কর্ণের ভূমিকাতেও দেখা গিয়েছে প্রলয় বাবুকে। জেলা তো বটেই রাজ্য এবং জাতীয় স্তরের নাট্য প্রতিযোগিতাতেও পুরস্কার জিতে এসেছেন এই শিল্পী।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top