বিক্ষোভের মুখে জেলা পরিষদের সভাধিপতি। ফের দিদির সুরক্ষা কবজ কর্মসূচিতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন মালদা জেলা পরিষদের সভাধিপতি এটিএম রফিকুল হোসেন। সোমবার দুপুরে দিদির সুরক্ষা কবজ কর্মসূচিতে ইংরেজবাজার ব্লকের বিনোদপুর অঞ্চলের সাট্টারী এলাকায় যান দিদির দূত হয়ে যান। তার সাথে ছিলেন জেলা পরিষদের কর্মদক্ষ প্রতিভা সিং সহ স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব তিনি গ্রামে পৌঁছতেই গ্রামবাসীরা ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।
স্থানীয় তৃণমূল প্রধান রিতা চৌধুরী তার স্বামী অর্জুন চৌধুরী ও উপপ্রধান আমির মিয়ার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পুলিশ কে এসে পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়। তাদের অভিযোগ এলাকায় উন্নয়ন হয়নি রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে আবাস যোজনা সবকিছুতেই দুর্নীতি। এমনকি ফলবাগান করার জন্য বলা হয়েছিল একশো দিনের কাজে। কোথায় সেই ফলের বাগান? কে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।
পরিস্থিতি এমন জায়গায় যায় যে, পুলিশ বহু কষ্টে উত্তেজিত জনতাকে শান্ত করেন। তবে তিনি স্থানীয় মানুষের অভাব অভিযোগগুলিও শোনেন। তারপরই তিনি বলেন, ”এখানে কিছু স্থানীয় সমস্যা রয়েছে। তাই মানুষ কিছুটা ক্ষিপ্ত। আমি আবারও ওনাদের সঙ্গে বসব। কেন সমস্যা থেকে গিয়েছে, কিভাবে সমাধান করা যাবে – সব খতিয়ে দেখা হবে।” তবে জেলা পরিষদের সভাধিপতিকে যে এভাবে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হতে পারে তা তিনি কল্পনাও করতে পারেননি।
আরও পড়ুন – এবার নয়া দুর্নীতি নিয়ে বোমা ফাটালেন দিলীপ ঘোষ, কি সেই দুর্নীতি
উল্লেখ্য, ফের দিদির সুরক্ষা কবজ কর্মসূচিতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন মালদা জেলা পরিষদের সভাধিপতি এটিএম রফিকুল হোসেন। সোমবার দুপুরে দিদির সুরক্ষা কবজ কর্মসূচিতে ইংরেজবাজার ব্লকের বিনোদপুর অঞ্চলের সাট্টারী এলাকায় যান দিদির দূত হয়ে যান। তার সাথে ছিলেন জেলা পরিষদের কর্মদক্ষ প্রতিভা সিং সহ স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব তিনি গ্রামে পৌঁছতেই গ্রামবাসীরা ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।
স্থানীয় তৃণমূল প্রধান রিতা চৌধুরী তার স্বামী অর্জুন চৌধুরী ও উপপ্রধান আমির মিয়ার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পুলিশ কে এসে পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়। তাদের অভিযোগ এলাকায় উন্নয়ন হয়নি রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে আবাস যোজনা সবকিছুতেই দুর্নীতি। এমনকি ফলবাগান করার জন্য বলা হয়েছিল একশো দিনের কাজে। কোথায় সেই ফলের বাগান? কে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।
আরও পড়ুন – এবার নয়া দুর্নীতি নিয়ে বোমা ফাটালেন দিলীপ ঘোষ, কি সেই দুর্নীতি
পরিস্থিতি এমন জায়গায় যায় যে, পুলিশ বহু কষ্টে উত্তেজিত জনতাকে শান্ত করেন। তবে তিনি স্থানীয় মানুষের অভাব অভিযোগগুলিও শোনেন। তারপরই তিনি বলেন, ”এখানে কিছু স্থানীয় সমস্যা রয়েছে। তাই মানুষ কিছুটা ক্ষিপ্ত। আমি আবারও ওনাদের সঙ্গে বসব। কেন সমস্যা থেকে গিয়েছে, কিভাবে সমাধান করা যাবে – সব খতিয়ে দেখা হবে।” তবে জেলা পরিষদের সভাধিপতিকে যে এভাবে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হতে পারে তা তিনি কল্পনাও করতে পারেননি।