বৃদ্ধ কৃষককে খুন করে পুকুরে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ। বাড়ি থেকে বেশ কিছুটা দূরে পুকুর থেকে কৃষকের মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ালো মঙ্গলবার সকালে। ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের পুরাতন মালদা ব্লকের মহিষবাথানি অঞ্চলের সাঞ্জাইল গ্রামে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ব্যক্তির নাম কৃষ্ণ রাজবংশী (৫৮), বাড়ির সংশ্লিষ্ট এলাকায়। পেশায় তিনি কৃষক।পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, সোমবার সন্ধ্যে নাগাদ বাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে একটি চায়ের দোকানে চা খেতে যান।
সেখান থেকে আর রাতে বাড়ি ফেরেননি।মোবাইলের বন্ধ পাওয়া যায়।তারপরই পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। অবশেষে রাত্রি দুটো নাগাদ তাঁরা জানতে পারেন যে মৃতদেহ পুকুরে ডুবে ছ্যনষমৃতদেহটিকে পুকুর থেকে উদ্ধার করে।
তবে পরিবারের দাবি, রাতের অন্ধকারে কেউ বা কারা প্রথমে বাঁশ দিয়ে আঘাত করে এবং তারপর গলা চেপে শ্বাসরোধ করে মেরে পুকুরের জলে ফেলে দেয়।অবিলম্বে খুনিদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত শাস্তির দাবিও জানিয়েছে পরিবার। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। মৃতের স্ত্রী কল্পনা রাজবংশী বলেন, কেউ না কেউ তো মেরেছে। নাহলে শরীরের চারদিকে আঘাতের চিহ্ন থাকবে কেন। শরীরে রক্তের দাগ থাকবে কেন? উনি ভালো মানুষ ছিলেন। তবু কারা ফেললো। জানি না। পুলিশ জানিয়েছে,তদন্ত শুরু হয়েছে।বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আরও পড়ুন – ২৪ জানুয়ারি মুক্তি পাচ্ছে ‘ভোলা’ সিনেমার দ্বিতীয় পর্বের টিজার।
উল্লেখ্য, বৃদ্ধ কৃষককে খুন করে পুকুরে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ। বাড়ি থেকে বেশ কিছুটা দূরে পুকুর থেকে কৃষকের মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ালো মঙ্গলবার সকালে। ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের পুরাতন মালদা ব্লকের মহিষবাথানি অঞ্চলের সাঞ্জাইল গ্রামে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ব্যক্তির নাম কৃষ্ণ রাজবংশী (৫৮), বাড়ির সংশ্লিষ্ট এলাকায়। পেশায় তিনি কৃষক।পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, সোমবার সন্ধ্যে নাগাদ বাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে একটি চায়ের দোকানে চা খেতে যান।
সেখান থেকে আর রাতে বাড়ি ফেরেননি।মোবাইলের বন্ধ পাওয়া যায়।তারপরই পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। অবশেষে রাত্রি দুটো নাগাদ তাঁরা জানতে পারেন যে মৃতদেহ পুকুরে ডুবে ছ্যনষমৃতদেহটিকে পুকুর থেকে উদ্ধার করে।
তবে পরিবারের দাবি, রাতের অন্ধকারে কেউ বা কারা প্রথমে বাঁশ দিয়ে আঘাত করে এবং তারপর গলা চেপে শ্বাসরোধ করে মেরে পুকুরের জলে ফেলে দেয়।অবিলম্বে খুনিদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত শাস্তির দাবিও জানিয়েছে পরিবার। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। মৃতের স্ত্রী কল্পনা রাজবংশী বলেন, কেউ না কেউ তো মেরেছে। নাহলে শরীরের চারদিকে আঘাতের চিহ্ন থাকবে কেন।