এসএসসি নিয়োগ সংক্রান্ত সব মামলা হাইকোর্টেই ফিরিয়ে দিয়ে শীর্ষ আদালত ৬ মাস সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে মামলাগুলির শুনানি শেষ করার জন্য। গতকালই এই বিষয়টি নিয়ে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করেন বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের আইনজীবী ফিরদৌস শামিম। এবার সেই এসএসসি নিয়োগ মামলার শুনানির জন্য গঠন করা হল ডিভিশন বেঞ্চ। বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি সব্বার রশিদির ডিভিশন বেঞ্চে পাঠানো হল এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলা। এসএসসি মামলার শুনানির জন্য শুক্রবার এই ডিভিশন বেঞ্চ গঠন করে দিলেন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম।
চলতি মাসেই সুপ্রিম কোর্ট নিয়োগ সংক্রান্ত সব মামলা ফিরিয়ে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে। গত ৯ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু এবং বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদীর ডিভিশন বেঞ্চ মামলা ফিরিয়েছিল হাইকোর্টে। একইসঙ্গে শীর্ষ আদালত এও বলেছিল, আগামী ৬ মাসের মধ্যে নিয়োগ সংক্রান্ত সব মামলার শুনানি শেষ করে কার্যকরী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। প্রয়োজনে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে বিশেষ বেঞ্চ গঠন করারও পরামর্শ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। ডেডলাইন বেঁধে দেওয়া হয়েছিল সিবিআইকেও। ২ মাসের মধ্যে সিবিআইকে তদন্ত প্রক্রিয়া শেষ করার জন্য বলা হয়েছিল।
আরও পড়ুনঃ বৃষ্টির কারণে ইডেনে ভেস্তে গেল দ্বিতীয় সেমিফাইনাল, রবিবার ফাইনালে ভারতের মুখোমুখি কে?
নিয়োগের দাবিতে আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থীরা বছরের পর বছর ধরে রাস্তায় বসে রয়েছেন। কলকাতার ধর্মতলা চত্বরে চাকরিপ্রার্থীদের একাধিক মঞ্চ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। একের পর এক মামলা হচ্ছে হাইকোর্টে। কিন্তু তাঁদের সুরাহা এখনও মেলেনি। এমন অবস্থায় আদালতের মুখের দিকে তাকিয়েই বসে রয়েছেন আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থীরা।
এমন অবস্থায় গতকালই চাকরিপ্রার্থীদের আইনজীবী হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। দ্রুত বেঞ্চ গঠন করা হবে বলে গতকালই আশ্বস্ত করেছিলেন প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম। এবার এসএসসি মামলার শুনানির জন্য বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি সব্বার রশিদির বেঞ্চ গঠন করে দিলেন প্রধান বিচারপতি। নিয়োগের দাবিতে আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থীরা বছরের পর বছর ধরে রাস্তায় বসে রয়েছেন। কলকাতার ধর্মতলা চত্বরে চাকরিপ্রার্থীদের একাধিক মঞ্চ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। একের পর এক মামলা হচ্ছে হাইকোর্টে। কিন্তু তাঁদের সুরাহা এখনও মেলেনি। এমন অবস্থায় আদালতের মুখের দিকে তাকিয়েই বসে রয়েছেন আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থীরা। এমন অবস্থায় আদালতের মুখের দিকে তাকিয়েই বসে রয়েছেন আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থীরা।