চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ। বুধবার বিকেলে পূর্ব বর্ধমান জেলার কালনা পৌরসভার বোর্ড মিটিং শেষে সাংবাদিক সম্মেলন করে কালনা পৌরসভার পৌরপিতা আনন্দ দত্তের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুললেন তৃণমূলেরই ১২ জন কাউন্সিলর। বিক্ষুব্ধ কাউন্সিলরদের মধ্য থেকে এদিন কালনা পৌরসভার কাউন্সিলর সুনীল চৌধুরী তিনি বলেন, তারা দলের বিরোধী নয়, তারা কেবলমাত্র চেয়ারম্যান আনন্দ দত্তের বিরুদ্ধে। প্রায় ৯ থেকে ১০ মাস হয়ে গেল এখনো পর্যন্ত কালনা পৌরসভার সেই ভাবে কোন উন্নয়ন হয়নি।
বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তারা চেয়ারম্যানের কাছে গেলে তিনি অসহযোগিতা করেন। এমনকি পৌরসভায় আসা মানুষদের সাথেও দুর্ব্যবহার করেন তিনি। পাশাপাশি তিনি আরও সংযোজন করেন, কিছুদিন আগে একজন ভিক্ষুক তার বাড়িতে ভিক্ষা চাইতে গেলেও তাকে মারধর করে বলে অভিযোগ করেন তিনি। এ বিষয় নিয়ে দলকে তারা এর আগেও লিখিত জানিয়েছেন। সুনিল চৌধুরীর এই বক্তব্যকে সমর্থন করেন আরও ১২ জন কাউন্সিলার। এই নিয়ে কালনা পৌরসভায় চাঞ্চল্য দেখা যায়। এরপরেই এ প্রসঙ্গে আনন্দ দত্তের কাছে প্রতিক্রিয়ার জন্য যাওয়া হলে তিনি কোন প্রতিক্রিয়া দেন নি।
আরও পড়ুন – ধূপগুড়িতে ইংরেজি নববর্ষকে স্বাগত জানাতে চলছে প্রস্তুতি
উল্লেখ্য, বুধবার বিকেলে পূর্ব বর্ধমান জেলার কালনা পৌরসভার বোর্ড মিটিং শেষে সাংবাদিক সম্মেলন করে কালনা পৌরসভার পৌরপিতা আনন্দ দত্তের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুললেন তৃণমূলেরই ১২ জন কাউন্সিলর। বিক্ষুব্ধ কাউন্সিলরদের মধ্য থেকে এদিন কালনা পৌরসভার কাউন্সিলর সুনীল চৌধুরী তিনি বলেন, তারা দলের বিরোধী নয়, তারা কেবলমাত্র চেয়ারম্যান আনন্দ দত্তের বিরুদ্ধে। প্রায় ৯ থেকে ১০ মাস হয়ে গেল এখনো পর্যন্ত কালনা পৌরসভার সেই ভাবে কোন উন্নয়ন হয়নি।
বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তারা চেয়ারম্যানের কাছে গেলে তিনি অসহযোগিতা করেন। এমনকি পৌরসভায় আসা মানুষদের সাথেও দুর্ব্যবহার করেন তিনি। পাশাপাশি তিনি আরও সংযোজন করেন, কিছুদিন আগে একজন ভিক্ষুক তার বাড়িতে ভিক্ষা চাইতে গেলেও তাকে মারধর করে বলে অভিযোগ করেন তিনি। এ বিষয় নিয়ে দলকে তারা এর আগেও লিখিত জানিয়েছেন। সুনিল চৌধুরীর এই বক্তব্যকে সমর্থন করেন আরও ১২ জন কাউন্সিলার। এই নিয়ে কালনা পৌরসভায় চাঞ্চল্য দেখা যায়। এরপরেই এ প্রসঙ্গে আনন্দ দত্তের কাছে প্রতিক্রিয়ার জন্য যাওয়া হলে তিনি কোন প্রতিক্রিয়া দেন নি।