গত বুধবার অতিরিক্ত বৃষ্টির ফলে সিকিমে নেমে এসেছে হড়পা বান। তিস্তার জলে বর্তমানে বিধ্বস্ত সিকিম। তিস্তার জলে এখনও ভেসে আসছে মৃতদেহ। শতাধিক মানুষের খোঁজ চলছে তত্পরতার সঙ্গে। তিন দিন কেটে গেলেও বিপর্যয়ে প্রভাব কাটিয়ে উঠতে এখনও বেশ খানিকটা সময় লাগবে। আর এরই মধ্যে নয়া বিপর্যয়। শুক্রবার আচমকা সিকিমের রংপোতে প্রবল বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। কালো ধোঁয়ায় ভরে যায় আকাশ।
আরও পড়ুনঃ আগামীকাল অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে মাঠে নামছে ভারত, তবে সেই ম্যাচে অনিশ্চিত গিল
ইন্ডিয়া টুডে-তে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, সেনাবাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে হড়পা বানের জেরে যে বিপুল বিস্ফোরক নদীতে ভেসে এসেছে, তা থেকেই এই বিস্ফোরণ। হড়পা বানে সেনা ছাউনি ও সেনাবাহিনীর একাধিক গাড়ি ভেসে গিয়েছে। ফলে প্রচুর অস্ত্র ও বিস্ফোরকও যে ভেসে গিয়েছে, তা স্পষ্ট। সম্প্রতি ময়নাগুড়িতে ভেসে আসা মর্টাল শেল ফেটে মৃত্যু হয়েছে এক শিশুর। আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।
এই বিস্ফোরণ ও অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সাধারণ মানুষকে সাবধান করা হয়েছে সেনাবাহিনীর তরফ থেকে। প্রশাসন জানান, পরবর্তীতে এমন কিছু দেখলে যেন সাধারন মানুষ সাবধান থাকে। সে বার্তাই দেওয়া হয়েছে। অস্ত্র দেখলেও তাতে যেন কেউ হাত না দেয়, সে ব্যাপারেও সতর্ক করেছে সিকিমের রাজ্য রাজস্ব ও বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগ। এই বিস্ফোরণ ও অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সাধারণ মানুষকে সাবধান করা হয়েছে সেনাবাহিনীর তরফ থেকে। প্রশাসন জানান, পরবর্তীতে এমন কিছু দেখলে যেন সাধারন মানুষ সাবধান থাকে। সে বার্তাই দেওয়া হয়েছে। অস্ত্র দেখলেও তাতে যেন কেউ হাত না দেয়, সে ব্যাপারেও সতর্ক করেছে সিকিমের রাজ্য রাজস্ব ও বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগ।
তিস্তার জলে উত্তর সিকিমের চুংথাম এলাকার একটি সেনা ছাউনি ভেসে গিয়েছে। ঘটনার পর পলি সরাতেই দেখা গিয়েছে সেনাবাহিনীর একাধিক গাড়ি। এখনও পর্যন্ত মোট ২৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে তিস্তার পাড় থেকে, যার মধ্যে সাতজন সেনা জওয়ান ছিলেন বলে সিকিম প্রশাসন সূত্রে খবর। তিস্তার জলে উত্তর সিকিমের চুংথাম এলাকার একটি সেনা ছাউনি ভেসে গিয়েছে। ঘটনার পর পলি সরাতেই দেখা গিয়েছে সেনাবাহিনীর একাধিক গাড়ি। এখনও পর্যন্ত মোট ২৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে তিস্তার পাড় থেকে, যার মধ্যে সাতজন সেনা জওয়ান ছিলেন বলে সিকিম প্রশাসন সূত্রে খবর।