নিয়োগ মামলায় ফের রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। শুক্রবার সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ সিবিআইয়ের দুই তদন্তকারী অফিসার প্রেসিডেন্সি কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে গিয়ে বেহালা পশ্চিমের বিধায়ক পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। গোটা প্রক্রিয়াটি ভিডিয়োগ্রাফি করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। এক বছরের বেশি সময় ধরে হেফাজতে থাকাকালীন এই প্রথম পার্থকে জেলে গিয়ে জেরা করা হলো।
আরও পড়ুনঃ টিভির সামনে অপেক্ষারত হাজার হাজার দর্শক, সম্প্রচারিত হলই না অরিজিতদের শো
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করতে চেয়ে গত বুধবারই আলিপুর আদালতে আবেদন জানিয়েছিলেন সিবিআইয়ের আইনজীবীরা৷ তাঁরা বিচারককে জানান, এই তদন্তে বেশকিছু অগ্রগতি হয়েছে। যে সব নতুন তথ্যও উঠে এসেছে তা যাচাই করতে জরুরি ভিত্তিতে অভিযুক্ত পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন রয়েছে। সিবিআইয়ের এই আবেদনে সায় দেয় আদালত।
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা মনে করছেন, এক বছর ধরে তদন্তে যে সব তথ্য-প্রমাণ উঠে এসেছে, তাতে মামলার অভিমুখ নতুন করে ঘুরে যেতে পারে। সে কারণেই এদিন প্রায় তিনঘণ্টা ধরে সিবিআই অফিসারেরা পার্থকে জেলে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলেও সব প্রশ্নের উত্তর মেলেনি বলে সূত্রের খবর। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই এবং ইডি-র তদন্ত কলকাতা হাইকোর্টে বার বার প্রশ্নের মুখে পড়েছে। কিন্তু নজিরবিহীনভাবে সিবিআই তদন্ত চলাকালীন আলিপুরের নিম্ন আদালতের বিচারক অর্পণকুমার চট্টোপাধ্যায়ের ভূমিকাও হাইকোর্টের নজরে চলে আসে। এমনকী বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশে তিনি বদলি হন।
তাঁর জায়গায় স্থলাভিষিক্ত হন বিচারপতি শুভ্রসোম ঘোষাল। গত বুধবার নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে অগ্রগতির দাবি করে জোর সওয়াল করেন সিবিআইয়ের আইনজীবীরা। এর পরেই এদিন তড়িঘড়ি জেলে পৌঁছে যান গোয়েন্দারা। তবে পার্থকে জেরা করেই থেমে থাকা নয়, নিয়োগ দুর্নীতিতে সিবিআই ফের তৎপরতা বাড়াতে চায় বলে সূত্রের খবর। তাঁর জায়গায় স্থলাভিষিক্ত হন বিচারপতি শুভ্রসোম ঘোষাল। গত বুধবার নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে অগ্রগতির দাবি করে জোর সওয়াল করেন সিবিআইয়ের আইনজীবীরা। এর পরেই এদিন তড়িঘড়ি জেলে পৌঁছে যান গোয়েন্দারা। তবে পার্থকে জেরা করেই থেমে থাকা নয়, নিয়োগ দুর্নীতিতে সিবিআই ফের তৎপরতা বাড়াতে চায় বলে সূত্রের খবর। এর পরেই এদিন তড়িঘড়ি জেলে পৌঁছে যান গোয়েন্দারা। তবে পার্থকে জেরা করেই থেমে থাকা নয়, নিয়োগ দুর্নীতিতে সিবিআই ফের তৎপরতা বাড়াতে চায় বলে সূত্রের খবর।