আজ সোমবার থেকে শুরু হল উচ্চ প্রাথমিকের কাউন্সেলিং। সল্টলেকের স্কুল সার্ভিস কমিশনের নতুন ভবনে সকাল ৯টা থেকে কাউন্সেলিং শুরু হওয়ার কথা। স্কুল সার্ভিস কমিশনের (এসএসসি) চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার বলেন, ”প্রথম দিন ৩০০ জন প্রার্থীকে কাউন্সেলিংয়ে ডাকা হচ্ছে। পরের দিন থেকে ৭০০ জন করে চাকরিপ্রার্থীকে ডাকা হবে।”
সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রার্থীদের প্রথমে কমিশনের অফিসের বাইরে লাইন দিয়ে দাঁড়াতে হবে। লাইনে দাঁড়ানো সব প্রার্থীকে একে একে অফিসে বসানো হবে। সেখান থেকে তাঁদের ‘ওয়েটিং রুমে’-এ নিয়ে আসা হবে। এর পরে প্রার্থীদের নথি যাচাইয়ের জন্য ‘ভেরিফিকেশন’-এর টেবিলে ডাকা হবে। বেশ ক’টি ঘরে অনেকগুলি ‘ভেরিফিকেশন টেবিল’ থাকবে। ‘ভেরিফিকেশন’-পর্ব মিটলে প্রার্থীরা কাউন্সেলিংয়ের জন্য ‘ওয়েটিং রুম’-এ যাবেন। এই রকম ছ’টি ওয়েটিং রুম থাকবে। ওই ওয়েটিং রুমে একটি করে বড় টেলিভিশন থাকবে। সেই টেলিভিশনের পর্দায় কোন স্কুলে কত শূন্যপদ রয়েছে, তা দেখানো হবে। কাউন্সেলিং চলতে চলতে স্কুলের শূন্যপদ সংক্রান্ত তথ্য টিভির পর্দায় ফুটে উঠবে।
আরও পড়ুনঃ রাজ্যপালকে নিয়ে মন্তব্য, ফের সমালোচনার মুখে রাজ্যের মন্ত্রী অখিল গিরি
এ সব তথ্য দেখে প্রার্থী কোন স্কুলের জন্য আবেদন করা যায়, তা জানতে পারবেন। এই ‘ওয়েটিং রুম’ থেকে প্রার্থীদের মূল কাউন্সেলিং ঘরে যেতে হবে। সেখানে গিয়ে প্রার্থী স্কুলের নাম বললে তাঁকে স্কুলের নাম লেখা সম্মতিপত্র দেওয়া হবে। স্কুল সার্ভিস কমিশন জানিয়েছে, আজ, সোমবার শুধু প্রার্থীরা নিজেদের স্কুল পছন্দ করতে পারবেন এবং তাঁদের সেই অনুযায়ী সম্মতিপত্র দেওয়া হবে। সুপারিশপত্র দেওয়ার অনুমতি এখনও আদালত দেয়নি। আদালত সুপারিশপত্র দেওয়ার অনুমতি দিলে তার পরেই এসএসসি তা দেবে।
উচ্চ প্রাথমিকের মেধা তালিকায় অপেক্ষমাণ প্রার্থী মিলিয়ে মোট ১৩,৩৩৪ জন রয়েছেন। মেধা তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ন’হাজার প্রার্থীর কাউন্সেলিং শুরু হতে চলেছে সোমবার থেকে। এ সব তথ্য দেখে প্রার্থী কোন স্কুলের জন্য আবেদন করা যায়, তা জানতে পারবেন। এই ‘ওয়েটিং রুম’ থেকে প্রার্থীদের মূল কাউন্সেলিং ঘরে যেতে হবে। সেখানে গিয়ে প্রার্থী স্কুলের নাম বললে তাঁকে স্কুলের নাম লেখা সম্মতিপত্র দেওয়া হবে। স্কুল সার্ভিস কমিশন জানিয়েছে। সুপারিশপত্র দেওয়ার অনুমতি এখনও আদালত দেয়নি। আদালত সুপারিশপত্র দেওয়ার অনুমতি দিলে তার পরেই এসএসসি তা দেবে।