হাতির হামলার হাত থেকে অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলো বাবা ও ছেলে। শুক্রবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটে, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার শালবনি ব্লকের মহিষডোবা এলাকায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে ওই এলাকার সরবেড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা বাপি বাগ বাইকে তার বাবা সুনীল বাকে বসিয়ে বাইক চালিয়ে বাড়ি যাচ্ছিল। সেই সময় মহিষডোবা এলাকায় সামনে চলে আসে একদল হাতি। রাস্তার উপর বাইক ফেলে কোনক্রমে বাবাকে নিয়ে বাপি দৌড়ে প্রাণে বেঁচে যায়। কিন্তু হাতির দলটি তার বাইকটি দুমড়ে ভেঙ্গে দেয় । খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় হুলা পার্টির সদস্যরা ও স্থানীয় বাসিন্দারা।
হুলা জ্বালিয়ে হাতির দলটিকে জঙ্গলদের দিকে পাঠানোর পর ভাঙ্গাচোরা বাইক টিকে উদ্ধার করে বনদফতর এর কর্মীরা। তবে ওই ঘটনার ফলে এলাকাজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে ।বাইকটি নষ্ট হলেও প্রাণে বেঁচে যায় বাপি বাগ ও তার বাবা। স্থানীয় বাসিন্দাদের পক্ষ থেকে ওই এলাকা থেকে হাতির দলকে অন্যত্র সরানোর দাবি জানানো হয়েছে। গত তিনদিন ধরে ওই এলাকায় শতাধিক বিঘা জমির আলু, শসা, মটর শুঁটির চাষ নষ্ট করে দিয়েছে হাতির দল ।যার ফলে চিন্তায় পড়েছেন ওই এলাকার চাষীরা।
আরও পড়ুন – কেশপুরে গোষ্ঠী কোন্দল, পরিস্থিতি সামলাতে ময়দানে মানস ভুঁইয়া
যেভাবে প্রতিদিন হাতির দল এলাকায় তান্ডব শুরু করেছে তাতে ফসলের, ঘরবাড়ির ক্ষতির পাশাপাশি অনেকেই প্রাণ হানির আশঙ্কা করছেন । শুক্রবার সন্ধ্যার ঘটনায় রীতিমতো আতঙ্কিত ওই এলাকার বাসিন্দারা। তবে হাতির হামলার হাত থেকে প্রাণে বেঁচে বাড়ি ফেরায় পুনর্জন্ম পেয়েছেন বলে বাপির বাবা সুনীল বাগ জানান ।তবে বাবাও ছেলের চোখে মুখে যথেষ্ট আতঙ্কের ছাপ রয়েছে। বনদফতর এর পক্ষ থেকে ওই এলাকার সর্বস্তরের মানুষ কে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে? ঘটনাস্থলে রয়েছে বনদফতর এর কর্মীদের পাশাপাশি হুলা পাটির সদস্যরা।
উল্লেখ্য, হাতির হামলার হাত থেকে অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলো বাবা ও ছেলে। শুক্রবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটে, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার শালবনি ব্লকের মহিষডোবা এলাকায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে ওই এলাকার সরবেড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা বাপি বাগ বাইকে তার বাবা সুনীল বাকে বসিয়ে বাইক চালিয়ে বাড়ি যাচ্ছিল। সেই সময় মহিষডোবা এলাকায় সামনে চলে আসে একদল হাতি। রাস্তার উপর বাইক ফেলে কোনক্রমে বাবাকে নিয়ে বাপি দৌড়ে প্রাণে বেঁচে যায়। কিন্তু হাতির দলটি তার বাইকটি দুমড়ে ভেঙ্গে দেয় । খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় হুলা পার্টির সদস্যরা ও স্থানীয় বাসিন্দারা।