বিধ্বংসী আগুনে ভস্মীভূত ইরাকের বিয়েবাড়ি, নিহত অন্তত ১১৪

বিধ্বংসী আগুনে ভস্মীভূত ইরাকের বিয়েবাড়ি, নিহত অন্তত ১১৪

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
বিধ্বংসী আগুনে ভস্মীভূত ইরাকের বিয়েবাড়ি, নিহত অন্তত ১১৪

বিয়েবাড়ির আনন্দ পাল্টে গেল শোকে।  বিয়েবাড়িতে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ হারালেন অন্তত ১১৪ জন। আহত ১৫০-র বেশি। বুধবার কাকভোরে এই মর্মান্তিক ঘটনা উত্তর ইরাকের মসুল প্রদেশের হামদানিয়াহ শহরে। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, এই ঘটনায় বাড়তে পারে হতাহতের সংখ্যা। দুর্ঘটনার পর তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছয় অ্যাম্বুল্যান্স। আহতদের শুশ্রূষার জন্য পৌঁছন স্বেচ্ছাসেবী রক্তদাতারা। বুধবার ভোরে বিয়েবাড়ি থেকে আগুনের শিখা বেরতে দেখা যায়। আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার পর ঘটনাস্থল জুড়ে ছড়িয়ে আছে অগ্নিদগ্ধ ধ্বংসাবশেষ।

আরও পড়ুনঃ বুধবার সাত সকালে খালিস্তানিদের বিরূদ্ধে অভিযান এনআইএর

স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে দুর্ঘটনায় আহতদের কাছে যত দ্রুত সম্ভব সাহায্য পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী মহম্মদ শিয়া আল সুদানি অগ্নিকাণ্ডের কারণ জানার জন্য তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে জানা গিয়েছে বিয়েবাড়িতে প্রচুর দাহ্য পদার্থ মজুত ছিল। আঙুল উঠেছে নিম্নমানের জিনিস দিয়ে অনুষ্ঠানবাড়ি তৈরি করার দিকেও। জানা গিয়েছে আগুন লাগার পর তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। অগ্নিকাণ্ডের জেরে ধসে পড়ে বিয়েবাড়ির ছাদের একাংশ।

 

স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে দুর্ঘটনায় আহতদের কাছে যত দ্রুত সম্ভব সাহায্য পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী মহম্মদ শিয়া আল সুদানি অগ্নিকাণ্ডের কারণ জানার জন্য তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে জানা গিয়েছে বিয়েবাড়িতে প্রচুর দাহ্য পদার্থ মজুত ছিল। আঙুল উঠেছে নিম্নমানের জিনিস দিয়ে অনুষ্ঠানবাড়ি তৈরি করার দিকেও। জানা গিয়েছে আগুন লাগার পর তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। অগ্নিকাণ্ডের জেরে ধসে পড়ে বিয়েবাড়ির ছাদের একাংশ।

 

প্রাথমিক তদন্ত সূত্রে জানা যাচ্ছে, বিয়েবাড়িতে ব্যবহৃত আতসবাজি থেকেই আগুন ধরে যায়। এই অগ্নিকাণ্ডে অভিযোগ উঠেছে, ইরাকের অধিকাংশ নির্মাণে নিয়ম লঙ্ঘন করে দাহ্য পদার্থ ব্যবহার করা হয়। ফলে অগ্নিকাণ্ড প্রায়ই ঘটে থাকে। হামদানিয়াহ শহরে বুধবারের অগ্নিকাণ্ডের জন্য দায়ী করা হয়েছে বিয়েবাড়ির সজ্জার জন্যও। অভিযোগ, আইন ভেঙে তীব্র দাহ্য বস্তু দিয়ে সাজানো হয়েছিল বিয়েবাড়ির বাইরের দেওয়াল। ফলে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে আগুন সব গ্রাস করে।

 

প্রাথমিক তদন্ত সূত্রে জানা যাচ্ছে, বিয়েবাড়িতে ব্যবহৃত আতসবাজি থেকেই আগুন ধরে যায়। এই অগ্নিকাণ্ডে অভিযোগ উঠেছে, ইরাকের অধিকাংশ নির্মাণে নিয়ম লঙ্ঘন করে দাহ্য পদার্থ ব্যবহার করা হয়। ফলে অগ্নিকাণ্ড প্রায়ই ঘটে থাকে। হামদানিয়াহ শহরে বুধবারের অগ্নিকাণ্ডের জন্য দায়ী করা হয়েছে বিয়েবাড়ির সজ্জার জন্যও। অভিযোগ, আইন ভেঙে তীব্র দাহ্য বস্তু দিয়ে সাজানো হয়েছিল বিয়েবাড়ির বাইরের দেওয়াল। ফলে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে আগুন সব গ্রাস করে।

en.wikipedia.org

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top