মিশন ২৪শে প্রান্তিক গ্রামগুলিতে জনসংযোগের নির্দেশ মোদীর। ২০১৯-এর লোকসভাতে সাফল্য এসেছিল প্রান্তিক কেন্দ্রগুলি থেকে। এবারও সেই একই ফর্মুলা প্রয়োগ করতে চলেছে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নির্দেশ মতো জনসংযোগে নেমে পড়েছেন বিজেপি নেতারা। সম্প্রতি জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে ২০২৪-এর লক্ষ্যে কতিপয় নির্দেশিকা দিয়েছেন প্রদানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার মধ্যে একটি হল সীমান্ত এলাকার গ্রাম বা রাজ্যের প্রান্তিক গ্রামগুলিকে টার্গেট করা।
সেইমতো রাজ্যের ১০টি সীমান্ত এলাকার গ্রামকে বেছে নিয়েছে বিজেপি। সেখানে জনসংযোগ কর্মসূচি চালানো হবে। মোদীর নির্দেশ পেয়েই কোচবিহারের শীতলকুচির সীমান্তবর্তী গ্রামে জনসংযোগ কর্মসূচি নিয়েছে বিজেপি। বিজেপির বিধায়র, যুব মোর্চা প্রতিনিধিদের সঙ্গে এই মর্মে জেলা পদাধিকারীরা কথা বলেছেন। একইসঙ্গে তাঁরা জানিয়েছেন, শুধু শীতলকুচিতেই নয়, রাজ্যের সীমান্ত লাগোয়া ১০টি গ্রামে বিজেপি জনসংযোগ কর্মসূচি চালাবে। জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন সীমান্তবর্তী এলাকার গ্রামে গিয়ে জনসংযোগ বাড়াতে হবে। সেই মতো বহ্গেও ময়দানে নেমে পড়েছে পদ্ম শিবির।
আরও পড়ুন – এবার নয়া দুর্নীতি নিয়ে বোমা ফাটালেন দিলীপ ঘোষ, কি সেই দুর্নীতি
কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা গ্রামের মানুষ পাচ্ছেন কি না, পেলেও তাঁরা কী কী সুবিধা পাচ্ছেন, তা জানতে হবে। তাঁরা যাতে কেন্দ্রীয় সুযোগ-সুবিধা সমস্ত কিছু পায় তাঁর বন্দোবস্ত করতে হবে। সেইমতো সমীন্তবর্তী এলাকায় যাবেন বিজেপির নেতারা। বিজেপির প্রতিনিধি দল গ্রামের মানুষের সঙ্গে কথা বলবে। তারপর সেই সংক্রান্ত রিপোর্ট তৈরি করে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে পাঠানো হবে। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিজেপির টার্গেট উদ্বাস্তু ভোট। সেই উদ্বাস্তু ভোটের লক্ষ্যেই বিজেপি সীমান্ত গ্রামগুলিকে বেছে নিয়ে জনসংযোগ করতে চাইছে।
উল্লেখ্য, মিশন ২৪শে প্রান্তিক গ্রামগুলিতে জনসংযোগের নির্দেশ মোদীর। ২০১৯-এর লোকসভাতে সাফল্য এসেছিল প্রান্তিক কেন্দ্রগুলি থেকে। এবারও সেই একই ফর্মুলা প্রয়োগ করতে চলেছে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নির্দেশ মতো জনসংযোগে নেমে পড়েছেন বিজেপি নেতারা। সম্প্রতি জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে ২০২৪-এর লক্ষ্যে কতিপয় নির্দেশিকা দিয়েছেন প্রদানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার মধ্যে একটি হল সীমান্ত এলাকার গ্রাম বা রাজ্যের প্রান্তিক গ্রামগুলিকে টার্গেট করা। মিশন ২৪শে