বন্দে ভারত হামলাকারীদের শাস্তি হোক,সরব জনতা। মালদহে “বন্দে ভারত’ এক্সপ্রেসের উপর হামলাকারীদের শাস্তি হোক।সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন দাবিতে সরব হয়েছেন জনতা।শুধু জনতা নয়,এই বিষয়ে সরব হয়েছেন বিরোধীরাও।মালদায় বন্দে ভারতে হামলা জন্য এফআইআর দায়ের করা হয়েছে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের পক্ষ থেকে।এর পাশাপাশি নিরাপত্তা বাড়ছে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের।
প্রসঙ্গত,৩০ ডিসেম্বর, শুক্রবার, ভার্চুয়ালি হাওড়া স্টেশন থেকে ট্রেনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী, রাজ্যপাল, রেলমন্ত্রী-সহ রাজ্যের বিধায়ক ও সাংসদরা। ১ জানুয়ারি থেকে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে চড়ছেন সাধারণ যাত্রীরা। সোমবার সন্ধ্যায় মালদহের কুমারগঞ্জ স্টেশনে ‘বন্দে ভারত’ এক্সপ্রেসের উপর হামলার ঘটনাটি ঘটে। এনজেপি থেকে হাওড়ার দিকে যাচ্ছিল এক্সপ্রেস ট্রেনটি।
আরও পড়ুন – দলকে চাঙ্গা করতে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে মালদহে এনে চমক দিতে চাইছেন কংগ্রেস
মালদহের কুমারগঞ্জ স্টেশনে পার করার সময়ে ট্রেনে সি ১৩ কোচে পাথর ছোড়া হয়। পাথরের আঘাতে দরজার কাচে চিড় ধরে! এরপর ট্রেন যখন মালদহ টাউন স্টেশনে থামে,তখন ঘটনাটি নজরে আসে। দুষ্কৃতীকারীদের ছোঁড়া ঢিল-পাথরে চিড় ধরল দরজার কাচে।যা নিয়ে তোলপাড় পড়ে গিয়েছে দেশের রাজনীতিতে। কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন বিজেপি ,কংগ্রেস সহ অন্যান্যরা। কংগ্রেসের হেভিওয়েট নেতা অধীর চৌধুরী বলেন, ‘ট্রেন আমাদের সবার।
ট্রেনে যারা পাথর ছোঁড়ে, তারা অপরাধী। পুলিস তাদের শাস্তি দিক।’ টুইটে এক বিজেপি নেতা বলেন,উত্তরের সঙ্গে দক্ষিণের সংযোগের জন্য বাংলার ভীষণভাবেই বিশ্বমানের পরিকাঠামো প্রয়োজন। কিন্তু যখনই সড়ক পরিবহন বা বিমানবন্দরের কোনও প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণের জরুরি প্রয়োজন পড়েছে, তখনই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার বাধ সেধেছে। এমনকি এখন বন্দে ভারতের সুরক্ষাও পর্যন্ত নিশ্চিন্ত করতে পারছেন না। অত্যন্ত লজ্জার এই ঘটনা! তাঁকে ধিক্কার।
উল্লেখ্য, বন্দে ভারত হামলাকারীদের শাস্তি হোক,সরব জনতা। মালদহে “বন্দে ভারত’ এক্সপ্রেসের উপর হামলাকারীদের শাস্তি হোক।সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন দাবিতে সরব হয়েছেন জনতা।শুধু জনতা নয়,এই বিষয়ে সরব হয়েছেন বিরোধীরাও।মালদায় বন্দে ভারতে হামলা জন্য এফআইআর দায়ের করা হয়েছে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের পক্ষ থেকে।এর পাশাপাশি নিরাপত্তা বাড়ছে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের।