মহাপ্রসাদ নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল পুরীর জগন্নাথ মন্দির, দিতে হবে কত টাকা? রইল বিস্তারিত

মহাপ্রসাদ নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল পুরীর জগন্নাথ মন্দির, দিতে হবে কত টাকা? রইল বিস্তারিত

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

মহাপ্রসাদ নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল পুরীর জগন্নাথ মন্দির,দিতে হবে কত টাকা? রইল বিস্তারিত,বাঙালির অন্যতম পর্যটন স্থল ‘দিপুদা’।ভ্রমণ এবং ভক্তির জন্য প্রতিদিন পুরীতে যান হাজার হাজার মানুষ।ভক্তদের একটা বড় অংশ বাঙালিও।এবার পুরীর উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়া পর্যটকদের জন্য বড় খবর।মহাপ্রসাদ নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল পুরীর জগন্নাথ মন্দির।গত ৩০ জুন ওডিশা হাইকোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়।সেখানে রত্ন ভাণ্ডার খুলে অন্দরে থাকা জিনিসপত্রের একটি তালিকা তৈরির দাবি জানানো হয়।

 

 

 

 

 

 

প্রসঙ্গত,জগন্নাথ মন্দির আইন ১৯৫৫ মোতাবেক প্রতি তিন বছর ছাড়া একবার রত্ন ভাণ্ডারে যে রত্ন রয়েছে তার তালিকা তৈরি করতে হয়।যদিও দীর্ঘদিন তা করা হচ্ছে না,এমনই তথ্য সামনে এসেছে।১৯২৬ সালে মন্দিরের কোষাগারে থাকা জিনিসের একটি নির্দিষ্ট তালিকা তৈরি করা হয়।এরপর ১৯৭৮ সালে পুনরায় গণনা করা হলেও সেখানে গয়নার হিসাব ছিল না।সাম্প্রতিক সময়ে ‘টাইমস অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী,জগন্নাথ মন্দিরের ব্যাঙ্কে গচ্ছিত অঙ্কটা প্রায় ৬০০ কোটি।যদিও সেখানে কত সোনা বা রূপো রয়েছে সেই পরিমাণ কারও জানান নেই।

 

 

 

 

 

জানা গিয়েছে,এবার থেকে মহাপ্রসাদের মূল্য ‘আনন্দ বাজার’-এ টাঙানো থাকবে,যাতে ভক্তদের নজরে তা আসে।সম্প্রতি এই বিষয়ে একটি বৈঠক করেছেন শ্রী জগন্নাথ টেম্পল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (SJTA)-এর সদস্যরা। উপস্থিত ছিলেন SJTA প্রধান রঞ্জন কুমার দাসও।পাশাপাশি মন্দিরের ম্যানেজিং কমিটি এবং জেলা পুলিশের কর্তারাও এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। সেখানেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে ওডিশার একটি সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর।শুধু মহাপ্রসাদের মূল্য প্রদর্শন করা নয়,আনন্দ বাজারে এবার থেকে একটি হেলপ ডেস্ক চালু করার চিন্তাভাবনাও করা হচ্ছে।একইসঙ্গে পলিথিনের যে ছাউনি রয়েছে সেখানে তা সরিয়ে ফেলা হবে।তার জায়গায় শেড বসানো হবে শীঘ্রই। পাশাপাশি ভক্তদের জন্য পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হবে এই আনন্দ বাজার চত্বরে।

 

 

 

আরও পড়ুন –   চিতাদের মৃত্যু থামানো যাচ্ছে না। এবার অষ্টম চিতা সুরজের মৃত্যু হল কুনো…

 

 

 

 

ভক্তদের কথা চিন্তাভাবনা করেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানা গিয়েছে। যাতে স্বাস্থ্যকর পরিবেশে ভক্তরা মহাপ্রসাদ নিতে পারে তা নিশ্চিত করা হবে।উল্লেখ্য,পুরীর কোষাগারে সম্পত্তির পরিমাণ নিয়ে জল্পনা রয়েছে।প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল,পুরীর মন্দিরের অর্থ নিয়ে।ওডিশা হাইকোর্টে এই প্রশ্ন ওঠে সম্প্রতি।কিন্তু,১৯৭৮ সাল থেকে মন্দিরের অন্দরে থাকা অলংকারগুলির কোনও তালিকা তৈরি হয়নি।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top