বেকসুর খালাস সলমন খান ,জানিয়ে দিল বম্বে হাইকোর্ট, জানিয়ে দিল বম্বে হাইকোর্ট,২০২২ সালে, ৫ এপ্রিল এই মামলা নিম্ন আদালত থেকে উচ্চ আদালতে স্থানান্তরিত হয়। উচ্চ আদালত থেকে সলমনকে সমন পাঠান হয়। একাধিক কেসে নাম জড়িয়েছে সলমন খানের, যার জেরে বহুবার তাঁকে আদালতের দরজায় দাঁড়াতে হয়। কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলা, হিট এন্ড রান কেস, কিংবা হুমকির অভিযোগ, বারে-বারে চর্চায় উঠে এসেছে তাঁর নাম। তেমনই এক মামলা দায়ের হয়েছিল সলমন খান ও তাঁর দেহরক্ষী নওয়াজ় শেখের নামে ২০১৯ সালে। এক সাংবাদিক অশোক পাণ্ডে সলমনের নামে এই অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। তাঁর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন ভাউজান ও তাঁর দেহরক্ষী।
এক সাংবাদিক সলমন খানের ভিডিয়ো নিয়েছিলেন, যখন ভাইজান রাস্তা দিয়ে সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিলেন। এতেই আপত্তি। সলমন অভিযোগকারী ব্যক্তির হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়েছিলেন ফোন, তা অন্যান্যরা আবার ভিডিয়ো করে নিয়েছিলেন। একরকই নাকি চলে বচসা, মেলে হুমকি, এমনকি মারাও হয় তাঁকে। সেই সূত্রেই পুলিশে সলমন খানের নামে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। আদালতের দারস্থ হন সাংবাদিক।
সলমন পিটিশনে খান দাবি করেছেন, পাণ্ডের অভিযোগ অসত্য। কারণ ওই অভিযোগে বলা হয়েছে, ঘটনাটি ঘটার সময় সলমন খান নাকি কিছু বলেননি। পুলিশি তদন্ত ছাড়াই কেবল অভিযোগকারীর বয়ানের ভিত্তিতে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৫০৪ ও ৫০৬ ধারায় সলমন ও তাঁর দেহরক্ষীকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। ফলে নিম্ন আদালতের সেই রায়ই এবার বাতিল করে দিল বম্বে হাইকোর্ট।
আরো পড়ুন – পারমাণবিক অস্ত্রের উৎপাদন আরও বাড়াবেন কিম জং উন, দক্ষিণ কোরিয়াকে হুঁশিয়ারি!
এবার সেই অভিযোগ খারিজ করল বম্বের উচ্চ আদালত। বেকসুর খালাস হলেন ভাইজান। ২০২২ সালে, ৫ এপ্রিল এই মামলা নিম্ন আদালত থেকে উচ্চ আদালতে স্থানান্তরিত হয়। উচ্চ আদালত থেকে সলমনকে সমন পাঠান হয়। যদিও এই অভিযোগের ভিত্তিতে একটি পিটিশন জমা করেছিলেন সলমন খানের দেহরক্ষী।