Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
 সচিনই পাকিস্তানে সীমার কাছে যেতে চেয়েছিলেন, দাবি সীমা হায়দরের

 সচিনই পাকিস্তানে সীমার কাছে যেতে চেয়েছিলেন, কিন্তু প্রেমিকের হাতের ট্যাটু দেখে নিষেধ করেন তিনি,দাবি সীমা হায়দরের

 সচিনই পাকিস্তানে সীমার কাছে যেতে চেয়েছিলেন, কিন্তু প্রেমিকের হাতের ট্যাটু দেখে নিষেধ করেন তিনি,দাবি সীমা হায়দরের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

সচিনই পাকিস্তানে সীমার কাছে যেতে চেয়েছিলেন, কিন্তু প্রেমিকের হাতের ট্যাটু দেখে নিষেধ করেন তিনি,দাবি সীমা হায়দরের। সচিন আগেই পাকিস্তানে যেতে চেয়েছিলেন, কিন্তু প্রেমিকের হাতের ট্যাটু দেখে নিষেধ করেন সীমা। জেরায় পুলিশের কাছে এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন সীমা হায়দর। কিন্তু প্রেমিকের হাতে আঁকা ট্যাটু দেখেই তাঁকে পাকিস্তানে আসতে নিষেধ করেন।সীমার দাবি,সচিনের সঙ্গে ভিডিয়ো কলে কথা হওয়ার সময় তাঁর হাতে ‘ওম’ লেখা ট্যাটু লক্ষ করেছিলেন তিনি। সচিন যখন পাকিস্তান যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন, সীমাই তাঁকে বাধা দেন। তাঁর দাবি,প্রেমিকের হাতে আঁকা ট্যাটু কেউ দেখে ফেললে সর্বনাশ হয়ে যেত।এমনকি সচিনের প্রাণহানিও ঘটতে পারত। কিন্তু সেটা তিনি চাননি।তাই সচিনের বদলে তিনিই ভারতে আসেন।

 

 

 

 

 

এটিএস সূত্রে খবর,সীমার যে পাকিস্তানি পরিচয়পত্র উদ্ধার হয়েছে সেটি ২০২২ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ইস্যু করা হয়েছে। জন্মের সময়ই ওই পরিচয়পত্র তৈরি হওয়া উচিত।তা হলে এত দেরিতে সেই পরিচয়পত্র ইস্যু হল কেন?এটাও ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের।মঙ্গলবার সীমাকে আবার হেফাজতে নিয়েছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের এটিএস।পাবজি খেলতে গিয়ে উত্তরপ্রদেশের গ্রেটার নয়ডার সচিন মিনার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে সীমার।তার পর প্রেমের টানের চার সন্তানকে নিয়ে নেপাল হয়ে উত্তরপ্রদেশে ঢোকেন তিনি।

 

 

 

 

 

প্রেমিকা যে ঠিক কথা বলছেন,সেটি পুলিশকে জানিয়েছেন সচিন। পুলিশের কাছে সচিন বলেন,“পাকিস্তান যাওয়ার জন্য পুরোপুরি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলাম।পাসপোর্টের জন্য আবেদনও করেছিলাম।” সীমার দাবি, সচিন তাঁর প্রথম এবং শেষ প্রেম। জীবনভর সচিনের সঙ্গেই কাটাতে চান তিনি।তাঁর কথায়, “প্রচারের আলোয় থাকার তাঁর কোনও ইচ্ছা নেই।সচিনের পরিবারের সঙ্গে শান্তিতে সংসার করতে চাই।আমি এখন হিন্দু। খুব শীঘ্রই ভারতীয় নাগরিক হব।”

 

 

 

 

আরও পড়ুন –   পাকিস্তানে ফিরে যাওয়ার হুমকির মাঝেই পাবজি প্রেমকাণ্ডে নয়া মোড়, প্রেমিককে নিয়ে বেপাত্তা…

 

 

 

 

কিন্তু সীমাকে নিয়ে কিছুতেই ধন্দ কাটছে না পুলিশ এবং গোয়েন্দাদের।উত্তরপ্রদেশ পুলিশ সূত্রে খবর,সীমাকে ইংরাজিতে কয়েকটি প্রশ্ন করা হয়েছিল।চটপট সেই উত্তরও দেন তিনি। শুধু তাই-ই নয়,ইংরাজি পড়তেও দক্ষ।যে ভাবে তিনি ইংরাজি পড়ছিলেন,তাঁর উচ্চারণও যথেষ্ট ভাল।আর এখানেই সন্দেহ বাড়ছে পুলিশের।এটিএস জেরায় আরও জানতে পেরেছে যে,শুধু সচিনই নয়,দিল্লি-এনসিআরের বহু মানুষের সঙ্গে পাবজির মাধ্যমে যোগাযোগ করেছিলেন তিনি।সীমার সঙ্গে পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের কোনও যোগ আছে কি না তা-ও খতিয়ে দেখছেন গোয়েন্দারা।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top