বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছাই চাষির ধানের খড়। বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল প্রায় কয়েক বিঘা জমির ধানের খড়। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ালো মালদার পুখুরিয়া থানার পীরগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকায়। জন মানুষের কোন ক্ষয়ক্ষতি না হলেও পুড়ে গেছে প্রায় কুড়ি থেকে পঁচিশ হাজার টাকার ধানের খড়। জানা গেছে,পীরগঞ্জ বাস স্ট্যান্ড লাগোয়া রোডের পাশে শেখ মতিউরের প্রায় ছয়-সাত বিঘা জমির ধানের খড় গচ্ছিত ছিল। বৃহস্পতিবার বেলা বারোটা নাগাদ বৈদ্যুতিক তারে একটি পাখি ধাক্কা খেয়ে খড়ের গাদার উপর পড়ে যায়।
সেখান থেকেই পুরো খড়ের গাদায় আগুন লেগে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা যথা সম্ভব আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। আগুন নিয়ন্ত্রণে না আসাই খবর দেওয়া হয় দমকল বাহিনীকে। দমকলের একটি ইঞ্জিন এবং স্থানীয়দের অক্লান্ত চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে।কিন্তু ততক্ষণে আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে প্রায় পুরো খড়ের গাদা।যা দেখে মাথায় হাত পড়েছে ওই চাষির। আগুন নেভাতে গিয়ে তিনিও অল্প বিস্তর আহত হন।প্রশাসনের কাছে সাহায্যের আবেদন জানান সেখ মতিউর ও তার পরিবার।
আরও পড়ুন – ধূপগুড়িতে ইংরেজি নববর্ষকে স্বাগত জানাতে চলছে প্রস্তুতি
উল্লেখ্য, বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল প্রায় কয়েক বিঘা জমির ধানের খড়। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ালো মালদার পুখুরিয়া থানার পীরগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকায়। জন মানুষের কোন ক্ষয়ক্ষতি না হলেও পুড়ে গেছে প্রায় কুড়ি থেকে পঁচিশ হাজার টাকার ধানের খড়।
জানা গেছে,পীরগঞ্জ বাস স্ট্যান্ড লাগোয়া রোডের পাশে শেখ মতিউরের প্রায় ছয়-সাত বিঘা জমির ধানের খড় গচ্ছিত ছিল। বৃহস্পতিবার বেলা বারোটা নাগাদ বৈদ্যুতিক তারে একটি পাখি ধাক্কা খেয়ে খড়ের গাদার উপর পড়ে যায়। সেখান থেকেই পুরো খড়ের গাদায় আগুন লেগে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা যথা সম্ভব আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। আগুন নিয়ন্ত্রণে না আসাই খবর দেওয়া হয় দমকল বাহিনীকে।
দমকলের একটি ইঞ্জিন এবং স্থানীয়দের অক্লান্ত চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে।কিন্তু ততক্ষণে আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে প্রায় পুরো খড়ের গাদা।যা দেখে মাথায় হাত পড়েছে ওই চাষির। আগুন নেভাতে গিয়ে তিনিও অল্প বিস্তর আহত হন।প্রশাসনের কাছে সাহায্যের আবেদন জানান সেখ মতিউর ও তার পরিবার।