Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
কামদুনি কান্ডের আদালতের রায়ে খুশি নন টলিপাড়া

কামদুনি কান্ডের আদালতের রায়ে খুশি নন টলিপাড়া

কামদুনি কান্ডের আদালতের রায়ে খুশি নন টলিপাড়া

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
কামদুনি কান্ডের আদালতের রায়ে খুশি নন টলিপাড়া

১০ বছর আগে ঘটে যাওয়া কামদুনীর এক কলেজ ছাত্রীকে গণ ধর্ষন এবং হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। গতকাল হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে ছিল মামলার শুনানী। এদিন শুনানীতে নিম্ন আদালতের ফাঁসির সাজা মুকুব করেছে আদালত। দুজনকে আমৃত্যু কারাদন্ড এবং একজনকে বেকোসুর খালাস করেছে আদালত। আর হাইকোর্টের এই রায়ে খুশি নয় টলিপাড়া। যার মধ্য়ে রয়েছে টলিপাড়ার বেশ কয়েকজন বিশিষ্টজন। তাঁরা হাই কোর্টের রায়কে রীতিমতো সমালোচনাও করেছেন। কামদুনি আন্দোলনের সঙ্গে প্রথম থেকেই ছিলেন টলিপাড়ার জনপ্রিয় অভিনেতা চন্দন সেন, কৌশিক সেন, রাহুল বন্দোপাধ্যায়।

আরও পড়ুনঃ সাত সকালে ইজরায়েলের উপর আক্রমণ হামাসের, যুদ্ধ ঘোষণা ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর

শুক্রবার দুপুরে কলকাতা হাইকোর্ট রায় ঘোষণার পর সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘একটু হলেও খারাপ লাগছে। তবে আদালত তো তথ্য প্রমাণের উপর নির্ভর করেই রায় দেন। আসলে সারা দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিই তো বদলে গিয়েছে। সেটা তো আর সেই সময়ের মতো নেই।’

 

সংবাদমাধ্যমকে চন্দন সেন জানান, ‘এই ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের মধ্য়ে মূল ব্যক্তিটি কিন্তু এখনও ঘুরে বেড়াচ্ছে। বারাকপুর থেকে কাকদ্বীপ, অজস্র নির্যাতিতা রয়েছেন। যাঁরা আজও বিচার পান। তবে যে বছর ২১ জুলাইয়ের সভা হল না, সেই বছর ২০ জুলাই কামদুনির জন্য যে মিছিলের ডাক দিয়েছিলেন কবি শঙ্খ ঘোষ। সেখানে আমিও যোগ দিয়েছিলাম। আজ সেই মিছিলের দিনটা কিছুটা হলেও সার্থক হয়েছে।’

 

অন্যদিকে, কামদুনির ধর্ষণ কাণ্ডে হাই কোর্টে রায় নিয়ে রীতিমতো ক্ষুব্ধ অভিনেতা রাহুল অরুণোদয় বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। সংবাদমাধ্য়মে রাহুল জানান, ‘এই রায় তো বেশ দুশ্চিন্তার জন্ম দেয়। ফাঁসির আসামি বেকসুর খালাস পাচ্ছে। মহিলাদের সুরক্ষাকে আরও একটু পিছিয়ে দিল এই রায়।’

 

বান্ধবীর নৃশংস মৃত্যুর প্রতিবাদে গর্জে উঠেছিলেন। আন্দোলন করেছিলেন সুবিচারের আশায় পথে নেমে। গ্রামের দুই বধূ টুম্পা-মৌসুমীই হয়ে উঠেছিলেন চেনা মুখ। দীর্ঘ দশ বছর পর হয়তো বান্ধবী সুবিচার পাবেন, আশা করেছিলেন কামদুনির দুই প্রতিবাদী। অথচ শুক্রবার দুপুরে কলকাতা হাই কোর্টের রায়ে যেন সব শেষ! ফাঁসি রদের নির্দেশে আদালত চত্বরেই জ্ঞান হারালেন মৌসুমী কয়াল। মন ভালো নেই টুম্পারও। কান্নায় ভেঙে পড়েন দুজনই। সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার ভাবনা তাঁদের। মন ভালো নেই টুম্পারও। কান্নায় ভেঙে পড়েন দুজনই। সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার ভাবনা তাঁদের।

en.wikipedia.org

en.wikipedia.org

en.wikipedia.org

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top