নোয়াপাড়া থানায় নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি । স্মৃতি বিজড়িত নোয়াপাড়া থানায় মহাসমারোহে পালিত হল দেশনায়ক সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৬ তম জন্ম জয়ন্তী।
এদিন অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে বারাকপুর শিল্পাঞ্চলের স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী ও সাধারণ মানুষদের জনসমাগমে এক বর্ণাঢ্য প্রভাতফেরির আয়োজন করা হয়েছিল।থানা অঞ্চলের বিভিন্ন জায়গা পরিক্রমার সময় প্রভাত ফেরিটিকে ঘিরে রাস্তার দু’ধারে সাধারন মানুষদের উৎসাহ ও উদ্দীপনা ছিল চোখে পড়ার মতো।
ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের মহান যোদ্ধা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর শুভ জন্মক্ষণ সময় ১২,১৫ মিনিটে উলুধ্বনি, শঙ্খ ধ্বনি ও সাইরেন বাজিয়ে নেতাজির আবক্ষ মূর্তিতে পুষ্পাঞ্জলির মধ্য দিয়ে দিনটিকে স্মরণীয় করে তোলা হয়।
প্রসঙ্গত,নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু শ্যামনগর জগদ্দল গোল ঘরে অনুষ্ঠিত পাটকল শ্রমিকদের সম্মেলনে যোগ দিতে যাবার সময় তদানীন্তন ইংরেজ সরকার পুলিশ চৌরঙ্গী কালী বাড়ির সামনে থেকে নেতাজি কে গ্রেফতার করে কয়েক ঘন্টা এই থানায় আটক করে রেখেছিলেন। নোয়াপাড়া থানার ইতিহাস বর্তমান প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে এই থানার গুরুত্ব অপরিসীম আছে বলে স্থানীয় মানুষরা মনে করেন ।তাই তারা এই থানাকে অবিলম্বে হেরিটেজ করতে হবে বলে দাবি তুলেছেন।
নেতাজি একটি আবেগ,যার জন্ম আছে, মৃত্যু নেই। তিনি অজেয়,অমর, তাই তার মৃত্যুদিন আজও জানা যায়নি। শিল্পী সঙ্গীতা মজুমদারের দেশাত্মবোধক সংগীত পরিবেশন অনুষ্ঠানটিকে অন্য মাত্রা এনে দেয়। উপস্থিত ছিলেন সংসদ অর্জুন সিং, বারাকপুরের
নগরপাল অলোক রাজোরিয়া, নোয়াপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক পার্থসারথি মজুমদার, ও বিভিন্ন থানার পুলিশ আধিকারিকরা।গারুলিয়া পৌরসভার পৌর প্রধান রমেন দাস সহ বিভিন্ন।
আরও পড়ুন – এবার নয়া দুর্নীতি নিয়ে বোমা ফাটালেন দিলীপ ঘোষ, কি সেই দুর্নীতি
উল্লেখ্য, স্মৃতি বিজড়িত নোয়াপাড়া থানায় মহাসমারোহে পালিত হল দেশনায়ক সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৬ তম জন্ম জয়ন্তী। এদিন অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে বারাকপুর শিল্পাঞ্চলের স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী ও সাধারণ মানুষদের জনসমাগমে এক বর্ণাঢ্য প্রভাতফেরির আয়োজন করা হয়েছিল।থানা অঞ্চলের বিভিন্ন জায়গা পরিক্রমার সময় প্রভাত ফেরিটিকে ঘিরে রাস্তার দু’ধারে সাধারন মানুষদের উৎসাহ ও উদ্দীপনা ছিল চোখে পড়ার মতো।ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের মহান যোদ্ধা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর শুভ জন্মক্ষণ সময় ১২,১৫ মিনিটে উলুধ্বনি, শঙ্খ ধ্বনি ও সাইরেন বাজিয়ে নেতাজির আবক্ষ মূর্তিতে পুষ্পাঞ্জলির মধ্য দিয়ে দিনটিকে স্মরণীয় করে তোলা হয়।
প্রসঙ্গত,নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু শ্যামনগর জগদ্দল গোল ঘরে অনুষ্ঠিত পাটকল শ্রমিকদের সম্মেলনে যোগ দিতে যাবার সময় তদানীন্তন ইংরেজ সরকার পুলিশ চৌরঙ্গী কালী বাড়ির সামনে থেকে নেতাজি কে গ্রেফতার করে কয়েক ঘন্টা এই থানায় আটক করে রেখেছিলেন। নোয়াপাড়া থানার ইতিহাস বর্তমান প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে এই থানার গুরুত্ব অপরিসীম আছে বলে স্থানীয় মানুষরা মনে করেন ।তাই তারা এই থানাকে অবিলম্বে হেরিটেজ করতে হবে বলে দাবি তুলেছেন। নেতাজি একটি আবেগ,যার জন্ম আছে, মৃত্যু নেই।