Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 129
হাতে ঝিঁঝি ধরা অনুভূতির পেছনের কারণ জানলে আপনি অবাক হবেন l

হাতে ঝিঁঝি ধরা অনুভূতির পেছনের কারণ জানলে আপনি অবাক হবেন l

হাতে ঝিঁঝি ধরা অনুভূতির পেছনের কারণ জানলে আপনি অবাক হবেন l

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

হাতে ঝিঁঝি ধরা অনুভূতির পেছনের কারণ জানলে আপনি অবাক হবেন l হাতে ঝিঁঝি ধরা কখন বিপজ্জনক? হাতে বা পায়ে ঝঁঝি ধরার অভিজ্ঞতা কমবেশি সবারই হয়েছে।

 

 

 

এই অসুখটি মূলত স্নায়ুর। চিকিৎসাশাস্ত্রে এ অসুখটিকে বলা হয় ‘টেম্পোরারি প্যারেসথেসিয়া’। ইংরেজিতে এটিকে ‘পিনস অ্যান্ড নিডলস’ও বলা হয়ে থাকে। নামটি যেমন সহজ নয়, তেমনি রোগটিও কিন্তু জটিল।

হাত ঝিঁঝি করার সমস্যা শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ পর এমনিতেই রোগটি সেরে ওঠে বলে অনেকেই মনে করেন। তবে সত্যিকার অর্থে কিন্তু রোগটি সেরে যায়নি। ভেতরে একটু একটু ক্ষতি করছে প্রতিনিয়ত।

সাধারণত সব বয়সের নারী-পুরুষ, শিশুর ক্ষেত্রেই এ রোগটি হতে দেখা যায়। দীর্ঘসময় ধরে হাতের কাজ করলে এমনটা ঘটতে বেশি দেখা যায়।

সাময়িক অসাড়তার এ অনুভূতি সাধারণত দীর্ঘক্ষণ বসা বা শোয়া, লম্বা সময় ধরে চাপ পড়া ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে। বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের বা ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে এ সমস্যা হতে পারে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ এস এম সিয়াম হাসান বলেন, “মেরুদণ্ডে আঘাতজনিত সমস্যা থেকে ‘সার্ভাইকাল স্পন্ডাইোসিস’ বা ‘লাম্বার স্পন্ডাইলোসিস’-এর ক্ষেত্রেও হাতে-পায়ে ঝিঁঝি ধরার আশঙ্কা থাকে।”

এ ছাড়া হাতে বা পায়ে রক্ত সঞ্চালন কমে গেলে ‘পেরিফেরাল আর্টারাল ডিজিজ’ হিসেবে ঝিঁঝি ধরতে পারে। মস্তিষ্ক ও দেহের অন্যান্য অংশের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানে সমস্যা হলেও এ সমস্যা হতে পারে।

তাই খেয়াল রাখুন, হাত কিংবা পায়ে ঝিঁঝি ধরার এ সমস্যা নিয়মিত দীর্ঘ সময় ধরে হচ্ছে কি না। যদি তা হয়ে থাকে, তবে দ্রুত কোনো চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

 

 

 

 

আরও পড়ুন – শাশুড়ির মন পেতে কি করবেন নববধূরা ? মেনে চলুন এই টিপস

 

 

অন্যদিকে বিশেষজ্ঞরা কি বলছেন ? বিশেষজ্ঞরা বলছেন কেমোথেরাপির মতো চিকিৎসার ক্ষেত্রে, এইচআইভির ওষুধ, খিঁচুনির ওষুধ বা বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে, সিসা বা রেডিয়েশনের মতো বিষাক্ত বস্তুর সংস্পর্শে এলে, পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবারের অভাব হলে, স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হলে, বিশেষ কোনো অসুস্থতা বা আঘাতের পর, অতিরিক্ত মদ্যপানের ফলে, বিশেষ ক্ষেত্রে চেতনানাশক ব্যবহারের পরও হাত-পায়ে ঝিঁঝি ধরা সমস্যা দেখা দেয়।

(সব খবর , ঠিক খবর, প্রত্যেক মুহূর্তে ফলো করুন facebook পেজ এবং youtube )

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top