জনশুন্য ভূত গ্রামে বাসিন্দারা মেতে উঠলেন লক্ষী পূজোয়। আসানসোল পৌরনিগমের অন্তর্গত কুলটি বিধানসভার ৬১ নম্বর ওয়ার্ডের বেনাগ্রাম একসময় ছিল ৫০ টি পরিবারের বসবাস। কিন্ত একটা সময় ওই গ্রাম ছাড়তে শুরু করেন সকলে। বর্ধিষ্ণু গ্রাম হলেও ১৯৫৫ সালের পর ওই গ্রাম জনশূন্য হয়ে পড়ে।
এর পর ওই গ্রাম নিয়ে অনেকের মুখে শোনা যায় ওই গ্রাম নাকি ভুতের গ্রাম। রাতের বেলায় ভূতেদের উপদ্রবে আর ওই গ্রামে থাকার সাহস দেখাননি কেউই। তবে ভূতের কথা অস্বীকার করেছে ওই গ্রামের বাসিন্দারা। গ্রাম বাসীদের বক্তব্য রাস্তা, লাইট, পানীয় জলের সমস্যা থাকায় গ্রাম ছেড়ে যেতে বাধ্য হয় তারা। বর্তমান পরিস্থিতিতে বেনা গ্রামে ভগ্নদশায় বেশ কিছু পাকা বাড়ি রয়েছে, রয়েছে ঘাট বাঁধানো বেনা পুকুর, রয়েছে ১৫০ বছরের পুরনো লক্ষী মন্দির।
আর ও পড়ুন পুরীতে বেড়াতে গিয়ে সমুদ্রে স্নান করতে নেমে নিখোঁজ বাঙালি পর্যটক
আর এই লক্ষী পুজোর দু দিন জনশুন্য গ্রামে গ্রামবাসীরা ফিরে এসে মেতে ওঠেন লক্ষী পুজোতে। লক্ষী পুজোর সময় গ্রামবাসীরা নিজের গ্রামে ওই দুদিন ফিরে আসেন, রাত জেগে মেতে ওঠেন লক্ষ্মী পূজোয়। আর পুজো শেষ করে আবার ফিরে যান বর্তমানে নিজের নিজের বাড়ি।
উল্লেখ্য, আসানসোল পৌরনিগমের অন্তর্গত কুলটি বিধানসভার ৬১ নম্বর ওয়ার্ডের বেনাগ্রাম একসময় ছিল ৫০ টি পরিবারের বসবাস। কিন্ত একটা সময় ওই গ্রাম ছাড়তে শুরু করেন সকলে। বর্ধিষ্ণু গ্রাম হলেও ১৯৫৫ সালের পর ওই গ্রাম জনশূন্য হয়ে পড়ে। এর পর ওই গ্রাম নিয়ে অনেকের মুখে শোনা যায় ওই গ্রাম নাকি ভুতের গ্রাম। রাতের বেলায় ভূতেদের উপদ্রবে আর ওই গ্রামে থাকার সাহস দেখাননি কেউই।
তবে ভূতের কথা অস্বীকার করেছে ওই গ্রামের বাসিন্দারা। গ্রাম বাসীদের বক্তব্য রাস্তা, লাইট, পানীয় জলের সমস্যা থাকায় গ্রাম ছেড়ে যেতে বাধ্য হয় তারা। বর্তমান পরিস্থিতিতে বেনা গ্রামে ভগ্নদশায় বেশ কিছু পাকা বাড়ি রয়েছে, রয়েছে ঘাট বাঁধানো বেনা পুকুর, রয়েছে ১৫০ বছরের পুরনো লক্ষী মন্দির।