সরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে ভর্তির জন্য নজিরবিহীন উদ্যোগ শিক্ষক শিক্ষিকাদের। সরকার পোষিত ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে বেসরকারি স্কুল গুলির মতো একই ধাঁচে নিখরচায় পড়াশোনা করা যায়। তাই বেসরকারি স্কুল নয় এবার সরকারি স্কুলে ভর্তির আবেদন জানিয়ে রাস্তায় নেমে মাইকিং করলেন জলপাইগুড়ি নেহেরুন্নেছা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষক শিক্ষিকারা।
শুধু হাটে বাজারে গিয়ে দায়সারা ভাবে মাইকিং করে প্রচার শেষ করা নয় উলটে দায়বদ্ধ ভাবে বস্তি এলাকার ছোট বাচ্চাদের ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে ভর্তীর আবেদন নিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে সচেতনতা প্রচার করলেন তারা। শিক্ষক শিক্ষিকাদের এহেন নজিরবিহীন উদ্যোগে অভিভূত অভিভাবকেরা। গত এক দশকের বেশি সময় ধরে সরকারি বিদ্যালয় গুলির প্রতি ধীরে ধীরে মানুষের আস্থা হারিয়ে যেতে বসেছিল। দেখা যাচ্ছিলো বেশিরভাগ অভিভাবক তাদের সন্তানকে বেসরকারি স্কুলে ভর্তী করাচ্ছিলেন।
তার উপর গত দু বছর ধরে করোনার প্রভাবে স্কুল গুলি বন্দ ছিলো। সম্প্রতি নবম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেনী পর্যন্ত স্কুল খুললেও প্রাথমিক স্কুল একেবারে বন্দ রয়েছে। তাই নতুন প্রজন্মকে স্কুলমুখী করতে অভিনব উদ্যোগ নিলো শিক্ষকেরা।
প্রাক প্রাথমিক ক্লাস থেকে শিশুদের ভর্তি জন্য এবার পথে নেমে হাটে বাজারে গিয়ে নিজেরা মাইকিং করে ও বিভিন্ন বস্তী এলাকায় গিয়ে শিশুদের অভিভাবকদের কাছে ভর্তির আবেদন জানালেন মেহুরনেসা প্রাথমিক ইংরেজি মাধ্যমের প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষিকারা। শিক্ষক শিক্ষিকাদের এহেন আবেদনে অভিভাবকদের সারা দিতেও দেখা গেছে।
প্রাথমিক শিক্ষক সংগঠন সুত্রে জানা গেছে গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে জলপাইগুড়ি জেলা জুড়ে প্রাথমিক স্কুলে ভর্তীর সংখ্যা কিছুটা হলেও বেড়েছে। গত ১৯ সালে জেলার প্রাথমিক স্কুল গুলিতে ছাত্র ভর্তীর মোট সংখ্যা ছিল প্রায় ১লক্ষ ৩ হাজার মতো। ২০ সালে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৭ হাজার।
আর ও পড়ুন পানাম পেপার মামলায় ঐশ্বর্য রাই বচ্চনকে তলব করলো ইডি
উল্লেখ্য, সরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে ভর্তীর জন্য নজিরবিহীন উদ্যোগ শিক্ষক শিক্ষিকাদের। সরকার পোষিত ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে বেসরকারি স্কুল গুলির মতো একই ধাঁচে নিখরচায় পড়াশোনা করা যায়। তাই বেসরকারি স্কুল নয় এবার সরকারি স্কুলে ভর্তির আবেদন জানিয়ে রাস্তায় নেমে মাইকিং করলেন জলপাইগুড়ি নেহেরুন্নেছা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষক শিক্ষিকারা। শুধু হাটে বাজারে গিয়ে দায়সারা ভাবে মাইকিং করে প্রচার শেষ করা নয় উলটে দায়বদ্ধ ভাবে বস্তি এলাকার ছোট বাচ্চাদের ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে ভর্তীর আবেদন নিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে সচেতনতা প্রচার করলেন তারা।
শিক্ষক শিক্ষিকাদের এহেন নজিরবিহীন উদ্যোগে অভিভূত অভিভাবকেরা। গত এক দশকের বেশি সময় ধরে সরকারি বিদ্যালয় গুলির প্রতি ধীরে ধীরে মানুষের আস্থা হারিয়ে যেতে বসেছিল। দেখা যাচ্ছিলো বেশিরভাগ অভিভাবক তাদের সন্তানকে বেসরকারি স্কুলে ভর্তী করাচ্ছিলেন।