‘জাওয়াদ’ নিঃস্ব করল মেদিনীপুরের কয়েক হাজার আলু চাষিকে! ধান চাষের শুরু থেকেই একের পর এক বোন না তার উপর ঝড়ের প্রভাবে এমনিতেই ক্ষতিগ্রস্থ ধান চাষ। ঠিক ধান কেটে জমি থেকে ঘরে তোলার আগে আবারও এক বন্যার জলে কার্যত সর্বস্ব খুইয়ে নিঃস্ব হতে বসেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চাষিরা।
সমবায় সমিতি ও ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়ে চাষ করে চরম ক্ষতির মুখে কৃষকেরা। কৃষকদের দাবি, প্রতি বিঘা পিছু আলু চাষে খরচ হয়েছিল ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা। কিন্তু অসময়ে ‘জাওয়াদ’ আর তার জেরে নাগাড়ে বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা। প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে প্রথমে এতটা যে ক্ষতির মুখে পড়তে হবে, তা ভাবতে পারেননি তাঁরা।
আলু থেকে সবজি সমস্ত কিছুই এখন জলের তলায়। আর প্রবল বর্ষণে জলে ডুবে থাকার কারণে সমস্ত কিছুই একেবারে যে নষ্ট হয়ে যাবে সেটা নিশ্চিত কৃষকরা। তাই রাতের ঘুম উড়েছে ঘাটাল, দাসপুর, কেশপুর, গড়বেতা, শালবনি, ডেবরা সহ বিস্তীর্ণ এলাকার কৃষকদের।
আর ও পড়ুন পুরভোটের আগে ফের গোষ্ঠী কোন্দল খড়গপুর বিজেপিতে
কৃষকদের দাবি কিছুদিন আগে বেশ কয়েকটি ঘাটালে বন্যার ভ্রূকুটি কাটিয়ে চাষিরা ভেবেছিলেন হয়তো তারা আবার ঘুরে দাঁড়াবে। আলু চাষের ওপরই ভরসা ছিল তাঁদের। তার কারণ, ধান চাষেও প্রচুর ক্ষতি হয়েছিল। আবার শীতের শুরুতে জাওয়াদ এসে সব শেষ করে দিয়ে চলে গেল, বলছেন চাষিরাই।
উল্লেখ্য, জাওয়াদ’ নিঃস্ব করল মেদিনীপুরের কয়েক হাজার আলু চাষিকে! ধান চাষের শুরু থেকেই একের পর এক বোন না তার উপর ঝড়ের প্রভাবে এমনিতেই ক্ষতিগ্রস্থ ধান চাষ। ঠিক ধান কেটে জমি থেকে ঘরে তোলার আগে আবারও এক বন্যার জলে কার্যত সর্বস্ব খুইয়ে নিঃস্ব হতে বসেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চাষিরা।সমবায় সমিতি ও ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়ে চাষ করে চরম ক্ষতির মুখে কৃষকেরা। কৃষকদের দাবি, প্রতি বিঘা পিছু আলু চাষে খরচ হয়েছিল ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা।
কিন্তু অসময়ে ‘জাওয়াদ’ আর তার জেরে নাগাড়ে বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা। প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে প্রথমে এতটা যে ক্ষতির মুখে পড়তে হবে, তা ভাবতে পারেননি তাঁরা।আলু থেকে সবজি সমস্ত কিছুই এখন জলের তলায়। আর প্রবল বর্ষণে জলে ডুবে থাকার কারণে সমস্ত কিছুই একেবারে যে নষ্ট হয়ে যাবে সেটা নিশ্চিত কৃষকরা। তাই রাতের ঘুম উড়েছে ঘাটাল, দাসপুর, কেশপুর, গড়বেতা, শালবনি, ডেবরা সহ বিস্তীর্ণ এলাকার কৃষকদের।