রঘুনাথগঞ্জে নিখোঁজ পরিবারের পাশে মন্ত্রী আখরুজ্জামান। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকার মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জ থানার সেখালিপুর গ্রামপঞ্চায়েতের কৃষ্ণশাইল চাঁদপুর ১১৫ নম্বর বিএসএফ ক্যাম্প এলাকা থেকে তেঘরী গ্রামপঞ্চায়েতের মহালদারপাড়া এলাকার আনিকুল সেখ (৫৪)নামে এক ব্যক্তি নিখোঁজ। তার তল্লাশিতে গত শনিবার পদ্মা নদীতে নামানো হয় পুলিশ সহ নাইন ব্যাটেলিয়নের ডুবুরির দশ জনের টিম।
ডুবুরি ডিম নেমেও তার কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন নিখোঁজের পরিবার। আজ পুলিশের তরফ থেকে তদন্তের স্বার্থে নিয়ে আসা হয় ডক স্কুয়াড টিম। ডক স্কুয়াড টিম চিরনি তল্লাসি চালিয়ে তার কোন সন্ধান মেলেনি। আর এই ঘটনা নিয়ে রাজ্য জুড়ে তোলপাড়।পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিদ্যুৎ দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী আখরুজামান নিখোঁজ আনিকুল সেখ এর পরিবারের পাশে মানবিক দায়বদ্ধতা নিয়ে উপস্থিত হন।
আরও পড়ুন – কর্মীদের চাঙ্গা করতে মাঠে উদয়ন
আর তারপরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন ভারত বর্ষ একটি গণতান্ত্রিক দেশ, ভারতবর্ষের আইন এবং আদালত রয়েছে কোন ব্যক্তি যদি কোন অসাধু কর্মের সাথে জড়িয়ে থাকে তবে তাকে চিহ্নিত করে আইন শাস্তি দেবে।বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স বিএসএফ এর কাজ হচ্ছে ভারতীয় সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষদের নিরাপত্তা দেওয়া।।তবে কেন অমানবিক ভাবে এলাকার মানুষের ওপরে অত্যাচার করছে বি এস এফ। এই নিয়ে রাজ্যের বিদ্যুৎ দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী ক্ষোভ উগড়ে দেন বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স এর উপর।
তিনি বলেন গণতান্ত্রিক দেশে সংবিধানের ওপরে ভিত্তি করে সাধারণ মানুষ জীবন যাপন করবে রাত্রিকালীন হক বা সকাল। তবে তিনি এটাও বলেন পদ্মা নদীর ধারে বিএসএফের কোন ধরনের পয়েন্ট রাখা যাবেনা যে সমস্ত পয়েন্ট এই পারে রয়েছে তা নদির ওই পারে নিয়ে জেতে হবে। সিবিআই অথবা জুডিসিয়াল তদন্তের আর্জি জানিয়েছেন নিখোঁজের পরিবার। তার স্ত্রীর দাবী আমার স্বামীকে জীবত অথবা মৃত উদ্ধার করে দেওয়া হোক। রঘুনাথগঞ্জে নিখোঁজ