Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
Copy cultivation in the face of terrible damage due to continuous rains

লাগাতার বৃষ্টিতে ভয়ঙ্করভাবে ক্ষতির মুখে কপি চাষ

লাগাতার বৃষ্টিতে ভয়ঙ্করভাবে ক্ষতির মুখে কপি চাষ

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
লাগাতার

লাগাতার বৃষ্টিতে ভয়ঙ্করভাবে ক্ষতির মুখে কপি চাষ। সবে শীত পড়েছে। হিমেল হাওয়া পেয়ে দ্রুত বেড়ে উঠছিল ফুলকপির খেত। একটার উপর আর একটা চাদর জড়াচ্ছিল বাঁধাকপির দল। বাকিদের মতো সে সব দেখে খুশিতে ডগমগ করে উঠেছিলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সব্জি ভান্ডার নামে পরিচিত ভাঙড়ের চাষীরা।

 

আমফান, ফণী, অকাল বৃষ্টি সব চলে গিয়ে এ বার হেমন্তের বাতাস বইতে শুরু করেছে। সব্জি বেচে মোটা মুনাফার স্বপ্ন দেখছিলেন সকলে। কিন্তু সব আশায় জল ঢেলে দিয়েছে নিম্নচাপ। চাষের জমিতে জল জমে যাওয়ায় ধান ও আনাজ চাষে বড় ক্ষতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

 

দক্ষিণ ২৪ পরগনার অন্যতম আনাজের উৎস ভাঙড়। ভাঙড়ের শানপুকুর, ভোগালি, পোলেরহাট, সাতুলিয়া,কচুয়া, নিমকুড়িয়া, ভগবানপুর, চন্দনেশ্বর, শাঁকশহর সহ বিভিন্ন এলাকায় প্রচুর আনাজ চাষ হয়। ধানেরও চাষ হয় এই সব এলাকায়। ফুল কপি ,বাঁধা কপি বেগুন-সহ বিভিন্ন শীতকালীন আনাজ এই সময়ে মাঠে রয়েছে। ভাঙড়ে উৎপন্ন এই সব আনাজ কলকাতা ও শহরতলি-সহ শিলিগুড়ি, রায়গঞ্জ, দুর্গাপুরেও যায়। দুবাই, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়াতেও পাড়ি দিচ্ছে ভাঙড়ের আনাজ। কিন্তু টানা বৃষ্টির জেরে জমিতে জল জমে যাওয়ায় আনাজ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। যা পরিস্থিতি, তাতে এ বার আনাজ রফতানি ধাক্কা খাবে বলেই মনে করছেন চাষিরা।

 

ভাঙড়ের কচুয়া গ্রামের ফুল কপি চাষী রহিম চাচা বলেন, “কয়েক মাস আগেই লাগাতার বৃষ্টিতে সব আনাচ নষ্ট হয়ে গিয়েছিল।ধার দেনা করে ফুল কপি চাষ করেছিলাম।ভালো ফলন ও হয়েছিল কিন্তু আবারও বৃষ্টিতে সব নষ্ট হয়ে গিয়েছে।” সাতুলিয়ার চাষী আনারুল মোল্লা বলেন,”লাগাতার বৃষ্টিতে আবারও মাঠে জল জমেছে।জল তাড়াতাড়ি না নামলে সব্জী চাষ নষ্ট হয়ে যাবে।প্রচুর টাকার ক্ষতি হবে।”

 

আর ও পড়ুন      ‘জাওয়াদ’ নিঃস্ব করল মেদিনীপুরের কয়েক হাজার আলু চাষিকে

 

উল্লেখ্য, লাগাতার বৃষ্টিতে ভয়ঙ্করভাবে ক্ষতির মুখে কপি চাষ। সবে শীত পড়েছে। হিমেল হাওয়া পেয়ে দ্রুত বেড়ে উঠছিল ফুলকপির খেত। একটার উপর আর একটা চাদর জড়াচ্ছিল বাঁধাকপির দল। বাকিদের মতো সে সব দেখে খুশিতে ডগমগ করে উঠেছিলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সব্জি ভান্ডার নামে পরিচিত ভাঙড়ের চাষীরা।আমফান, ফণী, অকাল বৃষ্টি সব চলে গিয়ে এ বার হেমন্তের বাতাস বইতে শুরু করেছে। সব্জি বেচে মোটা মুনাফার স্বপ্ন দেখছিলেন সকলে। কিন্তু সব আশায় জল ঢেলে দিয়েছে নিম্নচাপ। চাষের জমিতে জল জমে যাওয়ায় ধান ও আনাজ চাষে বড় ক্ষতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

 

দক্ষিণ ২৪ পরগনার অন্যতম আনাজের উৎস ভাঙড়। ভাঙড়ের শানপুকুর, ভোগালি, পোলেরহাট, সাতুলিয়া,কচুয়া, নিমকুড়িয়া, ভগবানপুর, চন্দনেশ্বর, শাঁকশহর সহ বিভিন্ন এলাকায় প্রচুর আনাজ চাষ হয়। ধানেরও চাষ হয় এই সব এলাকায়। ফুল কপি ,বাঁধা কপি বেগুন-সহ বিভিন্ন শীতকালীন আনাজ এই সময়ে মাঠে রয়েছে। ভাঙড়ে উৎপন্ন এই সব আনাজ কলকাতা ও শহরতলি-সহ শিলিগুড়ি, রায়গঞ্জ, দুর্গাপুরেও যায়। দুবাই, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়াতেও পাড়ি দিচ্ছে ভাঙড়ের আনাজ। কিন্তু টানা বৃষ্টির জেরে জমিতে জল জমে যাওয়ায় আনাজ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। যা পরিস্থিতি, তাতে এ বার আনাজ রফতানি ধাক্কা খাবে বলেই মনে করছেন চাষিরা।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top