শতাধিক বিঘা আমনের খেত জলে ডুবে যাওয়ায় মাথায় হাত উঠেছে চাষীদের । গত তিন দিনের টানা বৃষ্টির জেরে শতাধিক বিঘা আমনের খেত জলে ডুবে যাওয়ায় মাথায় হাত উঠেছে চাষীদের। কোথাও শিস ধরলেও তাতে শস্যদানা ছিল না। কোথাও আবার গাছ লালচে হয়ে শুকিয়ে গিয়েছে। করোনা আবহে এমনিতেই বিপাকে চাষিরা। পাশাপাশি পুজোর আগে এভাবে একপ্রস্থ ফলন মার খেয়েছিল চাষিদের। আর এবার তিন দিনের টানা বৃষ্টির জেরে শতাধিক বিঘা আমনের খেত জলে ডুবে যাওয়ায় মাথায় হাত পড়েছে মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর থানার তুলসিহাট্টা, কাহাট্টা, অঙ্গারমুনি, কুশিদা, মহেন্দ্রপুর এলাকার আমন চাষিদের।
এই এলাকার অন্যতম অর্থকরী ফসল আমন। কিন্তু দু দফায় ক্ষতির জেরে তাদের চাষের খরচও তাদের উঠবে না। চাষিদের অধিকাংশই ঋণ নিয়ে চাষ করে থাকেন। এই অবস্থায় কীভাবে ঋণ শোধ হবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন চাষিরা।
এদিকে, কৃষি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, অর্থকরী আমন ধানের চাষ প্রায় প্রতিটি চাষিই করে থাকেন। বিশেষ করে এই সময় অন্য ফসল তেমন না হওয়ায় ধার দেনা করে প্রায় সকলেই আমন চাষ করে থাকেন। কিন্তু এবার পুজোর আগে রোগের হানায় ধানের ফলন না হওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েন চাষিরা। তারপরেও যাদের আমনের খেতে পোকার হানা দেয় নি তারা ভালো ফলন পাবেন বলে আশায় ছিলেন। কিন্তু বৃষ্টি সব আশায় জল ঢেলে দিয়েছে।
আর ও পড়ুন ভিন রাজ্যে কাজে গিয়ে মৃত্যু হল মুর্শিদাবাদের পরিযায়ী শ্রমিকের
কৃষি দফতরের চাঁচল-১ ব্লকের সহ অধিকর্তা দীপঙ্কর দেব বলেন, এরমধ্যেই কৃষি দফতরের তরফে ক্ষতিগ্রস্থ জমি পরিদর্শন করা হয়েছে। জমি থেকে জল বের হয়ে গেলে ফসলের তেমন ক্ষতি হবে না। কিন্তু অনেক এলাকায় নিকাশি ব্যবস্থা নেই। তবে ক্ষতির পরিমাণ এখনই বলা সম্ভব নয়।
উল্লেখ্য, শতাধিক বিঘা আমনের খেত জলে ডুবে যাওয়ায় মাথায় হাত উঠেছে চাষীদের । গত তিন দিনের টানা বৃষ্টির জেরে শতাধিক বিঘা আমনের খেত জলে ডুবে যাওয়ায় মাথায় হাত উঠেছে চাষীদের। কোথাও শিস ধরলেও তাতে শস্যদানা ছিল না। কোথাও আবার গাছ লালচে হয়ে শুকিয়ে গিয়েছে। করোনা আবহে এমনিতেই বিপাকে চাষিরা। পাশাপাশি পুজোর আগে এভাবে একপ্রস্থ ফলন মার খেয়েছিল চাষিদের। আর এবার তিন দিনের টানা বৃষ্টির জেরে শতাধিক বিঘা আমনের খেত জলে ডুবে যাওয়ায় মাথায় হাত পড়েছে মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর থানার তুলসিহাট্টা, কাহাট্টা, অঙ্গারমুনি, কুশিদা, মহেন্দ্রপুর এলাকার আমন চাষিদের।