আর কয়েক ঘন্টার মধ্যেই উপকূলে প্রবেশ করবে ঘূর্ণিঝড় “জাওয়াদ”।ইতিমধ্যেই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দক্ষিণ 24 পরগনা উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে শুরু হয়েছে বৃষ্টির দাপট সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ঝড়ো হাওয়া। আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে খবর, ঘূর্ণিঝড় “জাওয়াদ”ক্রমশ শক্তি ক্ষয় করে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হচ্ছে। গভীর নিম্নচাপের কারণে সোমবার ও মঙ্গলবার পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে।
আবহাওয়ার খামখেয়ালীপনা তে ক্ষতির মুখে কৃষকরা। ঘূর্ণিঝড়ের আশংকা ইতিমধ্যেই ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপকূল তীরবর্তী এলাকার মানুষজন কে নিরাপদ আশ্রয় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা বিভিন্ন উপকূল তীরবর্তী এলাকা থেকে মোট ৫০ হাজার মানুষজনকে নিরাপদ আশ্রয় তুলে নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
আজ সকাল থেকেই ডায়মন্ডহারবার ,কাকদ্বীপ, সাগর ,ক্যানিং ,গোসাবা পাথরপ্রতিমা রায়দিঘি সহ বিভিন্ন উপকূল তীরবর্তী এলাকায় সকাল থেকে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ার দাপট বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড়ের আশংকা ইতিমধ্যেই জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্যানিং, সাগর, নামখানা উপকূলবর্তী এলাকায় ফেরি সার্ভিস বন্ধ করে রাখা হয়েছে।
আম্ফান ও ঘূর্ণিঝড় ইয়াসে সুন্দরবনের একাধিক উপকূল তীরবর্তী এলাকা নদী বাঁধের বেহাল অবস্থা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় মেরামতির কাজ চালানো হচ্ছে। কাকদ্বীপ ক্যানিং নামখানা গোসাবায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দল গতকাল থেকেই মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ ও প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে মানুষজনকে সতর্ক করার জন্য মাইকিং করা হচ্ছে।
আর ও পড়ুন ৬ ডিসেম্বর ‘মৈত্রী দিবস’ হিসেবে উদযাপন করবে ভারত ও বাংলাদেশ
গভীর সমুদ্রের মৎস্যজীবীদের যেতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মৎস্য দপ্তর। কাকদ্বীপ ,ডায়মন্ডহারবার ও ক্যানিংয়ের খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম। ইতিমধ্যে সকল সরকারি কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় ঘূর্ণিঝড় “জাওয়াদ” উপকূলে আছড়ে পড়ার আগেই চূড়ান্ত পর্যায়ে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে জেলা প্রশাসন।
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ ও অমাবস্যার কোটালের জোড়া ফালায় আবারো সেই পুরনো ইয়াসের স্মৃতি ফিরতে চলেছে বাংলায়। সুন্দরবনের উপকূল তীরবর্তী এলাকার মানুষদের অন্যতম দুশ্চিন্তা হচ্ছে অমাবস্যার কোটাল। অমাবস্যার কোটাল এর জেরে সুন্দরবন উপকূলে তীরবর্তী এলাকার বিভিন্ন নদী গুলিতে বাড়তে পারে জলস্ফীতি।
উল্লেখ্য, আর কয়েক ঘন্টার মধ্যেই উপকূলে প্রবেশ করবে ঘূর্ণিঝড় “জাওয়াদ”।ইতিমধ্যেই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দক্ষিণ 24 পরগনা উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে শুরু হয়েছে বৃষ্টির দাপট সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ঝড়ো হাওয়া। আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে খবর, ঘূর্ণিঝড় “জাওয়াদ”ক্রমশ শক্তি ক্ষয় করে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হচ্ছে।
গভীর নিম্নচাপের কারণে সোমবার ও মঙ্গলবার পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে। আবহাওয়ার খামখেয়ালীপনা তে ক্ষতির মুখে কৃষকরা। ঘূর্ণিঝড়ের আশংকা ইতিমধ্যেই ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপকূল তীরবর্তী এলাকার মানুষজন কে নিরাপদ আশ্রয় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা বিভিন্ন উপকূল তীরবর্তী এলাকা থেকে মোট ৫০ হাজার মানুষজনকে নিরাপদ আশ্রয় তুলে নিয়েছে জেলা প্রশাসন।