ঘূর্নিঝড় ‘জাওয়াদের’ আতঙ্কে কাকসার চাষীরা, যুদ্ধকালীন তৎপরতায় পাকা ধান কেটে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে চাষিরা। ঘূর্ণিঝড় ‘জাওয়াদে’র প্রভাবে এরাজ্যেও ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। ইতিমধ্যে কলকাতা-সহ রাজ্যের আকাশ মেঘলা।
বিভিন্ন জেলায় পাশাপাশি পশ্চিম বর্ধমান জেলার কাঁকসা জুড়েও শনিবার সকাল থেকে ছিটে ফোঁটা বৃষ্টি শুরু হয়ে গিয়েছে। আশঙ্কায় চাষিরা। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় পাকা ধান বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে চাষিরা। কারণ এই জেলায় ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ এবং নিম্নচাপের জেরে বৃষ্টি বাড়লে কাটা ধান বাড়িতে তুলে নিয়ে যেতে পারবে না,সেই আতঙ্কে রয়েছে কাঁকসা ব্লকের মলানদীঘির বিষ্ণুপুর, কুলডিহা সহ হাজার হাজার চাষীর।
দুদিন আগে থেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত জুড়ে শুরু হয়েছে মাইকিং চাষীদের সর্তকতা করা হচ্ছে কৃষি দফতরের পক্ষ থেকে। তখন থেকেই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু করেছে চাষিরা পাকা ধান বাড়িতে তোলার। তাতেও কি সমস্ত ধান বাড়িতে তুলতে পারবে চাষিরা?
অত্যাধুনিক মানের যন্ত্রাংশ থাকলেও ভেজা মাটির কারণে চরম সমস্যা হচ্ছে ধান কাটতে। কাটা ধান বাড়ীতে তুলতে না পারলে কি করে মহাজন ঋণ শোধ করবে কী করেই বা ছেলে মেয়েদের নিয়ে সংসার চালাবে কি ভেবে কূল পাচ্ছে না চাষীরা ।
আর ও পড়ুন তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামীকে মারধর
উল্লেখ্য, ঘূর্নিঝড় ‘জাওয়াদের’ আতঙ্কে কাকসার চাষীরা, যুদ্ধকালীন তৎপরতায় পাকা ধান কেটে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে চাষিরা। ঘূর্ণিঝড় ‘জাওয়াদে’র প্রভাবে এরাজ্যেও ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। ইতিমধ্যে কলকাতা-সহ রাজ্যের আকাশ মেঘলা। বিভিন্ন জেলায় পাশাপাশি পশ্চিম বর্ধমান জেলার কাঁকসা জুড়েও শনিবার সকাল থেকে ছিটে ফোঁটা বৃষ্টি শুরু হয়ে গিয়েছে। আশঙ্কায় চাষিরা।
যুদ্ধকালীন তৎপরতায় পাকা ধান বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে চাষিরা। কারণ এই জেলায় ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ এবং নিম্নচাপের জেরে বৃষ্টি বাড়লে কাটা ধান বাড়িতে তুলে নিয়ে যেতে পারবে না,সেই আতঙ্কে রয়েছে কাঁকসা ব্লকের মলানদীঘির বিষ্ণুপুর, কুলডিহা সহ হাজার হাজার চাষীর।