শাল পাতা দিয়ে তৈরি থালা নিয়ে স্বনির্ভর হতে চান ললিতা গ্রামের মহিলারা। শীতের মৌসুম অর্থাৎ পিকনিকের মৌসুম আর পিকনিক মানে খাওয়া-দাওয়া। আর পিকনিকে খাওয়া-দাওয়া করতে প্রয়োজন শালপাতার থালা। তবে বর্তমান সময়ে চাহিদা থাকলেও যোগান দিতে পারছেন না শালপাতার থালা তৈরি কারকরা। তবে পরিবেশবান্ধব শালপাতার থালা বানানোকে পেশা বানিয়ে স্বনির্ভর হতে চান শিলিগুড়ির রাজগঞ্জের ললিতাবাড়ি গ্রামের মহিলারা।
তারা ফরেস্টের গভীর জঙ্গল থেকে শালপাতা এনে থালা তৈরি করেন। রাজগঞ্জ ব্লকের মান্তাদাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের ললিতাবাড়ি গ্রামের মহিলারা প্রায় ১০ বছর যাবত গভীর ফরেষ্ট থেকে শাল পাতা এনে থালা বানিয়ে আসছেন গ্রামের প্রায় ২০ জন মহিলা। প্রত্যেকেই চায় নিজের পায়ে দাঁড়াতে। এই ললিতা গ্রামের মহিলারা নিজের পায়ে দাঁড়াতে শাল পাতা দিয়ে থালা তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। বর্তমান সময়ে শালপাতার থালা চাহিদা থাকলেও ফরেস্ট সেরকম পাতা যোগান নেই বলে চাহিদামত থালা তৈরি করতে পারছেন না তারা।
এবিষয়ে ললতা গ্রামের মহিলারা জানান, বাড়ির পাশের ফরেষ্ট থেকে শাল পাতা নিয়ে এসে এই এই শাল পাতা বানানো হয়। বাজারে ভালো চাহিদাও রয়েছে। কিন্তু এখন ফরেষ্টে পাতা কম থাকায় বেশি শাল পাতা বানাতে পারছি না। মাসে প্রায় চার থেকে পাচ হাজার টাকার মতো রোজগার হয়। পরে পাইকারা এসে সেই শাল পাতা নিয়ে যান।
আর ও পড়ুন প্রাথমিক শিক্ষায় দেশের মধ্যে শীর্ষস্থান দখল করল পশ্চিমবঙ্গ
অন্যদিকে একাধিক থালা ব্যবসায়ীরা জানান, পাড়ার মহিলাদের কাছ থেকে শেলাই করা শাল লাতা নিয়ে আসি। তারপর মেশিনে দিয়ে থালা বানিয়ে শিলিগুড়িতে গিয়ে বিক্রি করি। বাজারে ভালো চাহিদাও রয়েছে। বিশেষ করে পুজো বিয়ে ও পিকনিকের সময় ভালো চাহিদা থাকে।
উল্লেখ্য, শাল পাতা দিয়ে তৈরি থালা নিয়ে স্বনির্ভর হতে চান ললিতা গ্রামের মহিলারা। শীতের মৌসুম অর্থাৎ পিকনিকের মৌসুম আর পিকনিক মানে খাওয়া-দাওয়া। আর পিকনিকে খাওয়া-দাওয়া করতে প্রয়োজন শালপাতার থালা। তবে বর্তমান সময়ে চাহিদা থাকলেও যোগান দিতে পারছেন না শালপাতার থালা তৈরি কারকরা।
তবে পরিবেশবান্ধব শালপাতার থালা বানানোকে পেশা বানিয়ে স্বনির্ভর হতে চান রাজগঞ্জের ললিতাবাড়ি গ্রামের মহিলারা। তারা ফরেস্টের গভীর জঙ্গল থেকে শালপাতা এনে থালা তৈরি করেন। রাজগঞ্জ ব্লকের মান্তাদাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের ললিতাবাড়ি গ্রামের মহিলারা প্রায় ১০ বছর যাবত গভীর ফরেষ্ট থেকে শাল পাতা এনে থালা বানিয়ে আসছেন গ্রামের প্রায় ২০ জন মহিলা। প্রত্যেকেই চায় নিজের পায়ে দাঁড়াতে। এই ললিতা গ্রামের মহিলারা নিজের পায়ে দাঁড়াতে শাল পাতা দিয়ে থালা তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। বর্তমান সময়ে শালপাতার থালা চাহিদা থাকলেও ফরেস্ট সেরকম পাতা যোগান নেই বলে চাহিদামত থালা তৈরি করতে পারছেন না তারা।