বারুইপুরে এক মহিলার শরীরে মিলল ব্রুসেলার জীবাণু। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় প্রথম বারুইপুরে এক মহিলার শরীরে মিলল ব্রুসেলার জীবাণু। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় প্রথম বারুইপুরে এক মহিলার শরীরে মিলল ব্রুসেলার জীবাণু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ওই মহিলা বারুইপুর ব্লকে শিখরবালি ২ পঞ্চায়েতের প্রাণীমিত্রা হিসেবে কর্মরত। তাঁকে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বারুইপুর মহকুমার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ইন্দ্রনীল মিত্র বলেন, দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরে প্রথম এই ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া গেল। যা একেবারেই উপসর্গবিহীন। আক্রান্ত প্রাণীমিত্রা কর্মীকে হাসপাতালে এক নোডাল চিকিৎসকের অধীনে সর্বসময় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। মহকুমার অধীন প্রতি ব্লককে এই ব্যাপারে সতর্ক করা হয়েছে।
হাসপাতাল সূত্রে খবর, বারুইপুরের শিখরবালি ২ ব্লকের দক্ষিণ দুর্গাপুরে বাড়ি ইলা মণ্ডলের। হাসপাতালে তিনি বলেন, ২৪ নভেম্বর গরুকে ভ্যাকসিন দিতে গিয়েছিলাম। শিখরবালি ২ পঞ্চায়েত এলাকায় একটি বাড়িতে চারটি গরুর ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছিল। হাতে গ্লাভসও পড়েছিলাম। নতুন সিরিঞ্জ দিয়ে ওষুধ দিতে গিয়ে বাম হাতের আঙ্গুলে সূচ ফুটে যায়। রক্ত বেরোয়। হাতে যন্ত্রণাও হচ্ছিল। ডিসেম্বরের প্রথম দিকে কলকাতা মেডিক্যালের ট্রপিকালে পরীক্ষা করাই। তারপরেই ব্রুসেলা ধরা পড়ে।
আর ও পড়ুন মলদ্বারে লুকিয়ে আন্তঃরাজ্য সোনার চোরাচালান
উল্লেখ্য, বারুইপুরে এক মহিলার শরীরে মিলল ব্রুসেলার জীবাণু। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় প্রথম বারুইপুরে এক মহিলার শরীরে মিলল ব্রুসেলার জীবাণু। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় প্রথম বারুইপুরে এক মহিলার শরীরে মিলল ব্রুসেলার জীবাণু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ওই মহিলা বারুইপুর ব্লকে শিখরবালি ২ পঞ্চায়েতের প্রাণীমিত্রা হিসেবে কর্মরত। তাঁকে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বারুইপুর মহকুমার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ইন্দ্রনীল মিত্র বলেন, দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরে প্রথম এই ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া গেল। যা একেবারেই উপসর্গবিহীন।
আক্রান্ত প্রাণীমিত্রা কর্মীকে হাসপাতালে এক নোডাল চিকিৎসকের অধীনে সর্বসময় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। মহকুমার অধীন প্রতি ব্লককে এই ব্যাপারে সতর্ক করা হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, বারুইপুরের শিখরবালি ২ ব্লকের দক্ষিণ দুর্গাপুরে বাড়ি ইলা মণ্ডলের। হাসপাতালে তিনি বলেন, ২৪ নভেম্বর গরুকে ভ্যাকসিন দিতে গিয়েছিলাম। শিখরবালি ২ পঞ্চায়েত এলাকায় একটি বাড়িতে চারটি গরুর ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছিল। হাতে গ্লাভসও পড়েছিলাম। নতুন সিরিঞ্জ দিয়ে ওষুধ দিতে গিয়ে বাম হাতের আঙ্গুলে সূচ ফুটে যায়। রক্ত বেরোয়। হাতে যন্ত্রণাও হচ্ছিল। ডিসেম্বরের প্রথম দিকে কলকাতা মেডিক্যালের ট্রপিকালে পরীক্ষা করাই। তারপরেই ব্রুসেলা ধরা পড়ে।