শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের নামে হোক দেউলটি স্টেশন, উঠলো দাবি । দক্ষিণ-পূর্ব রেলের দেউলটি স্টেশন থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে সামতাবেড় গ্রাম। এই গ্রামের বাড়িতে জীবনের বেশ কয়েকটা বছর কাটিয়েছিলেন অমর কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। দেউলটি স্টেশন থেকে এই গ্রামে পৌঁছায় অনেক সাহিত্যপ্রেমী মানুষ।
সেই কারণে অমর কথাশিল্পীর প্রয়াণ দিবসে দেউলটি স্টেশন তার নামে নামাঙ্কিত করার দাবি তুলল স্বজন নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। রবিবার সংগঠনের সদস্যরা এই দাবীতে দেউলটি স্টেশনের স্টেশন ম্যানেজারের কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দেন। এই প্রসঙ্গে স্বজনের সম্পাদক চন্দ্রনাথ বোস জানান শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের এই বাড়ি ঘিরে বহু মানুষের আবেগ জড়িয়ে আছে।
ভারতবর্ষের অনেক স্টেশন সাহিত্যিক ছাড়াও বহু মনীষীর নামে থাকায় আমাদের দাবি দেউলটি স্টেশন অমর কথাশিল্পীর নামে পড়া হলে সাহিত্যপ্রেমী মানুষ সব থেকে বেশি খুশি হবেন। অন্যদিকে সমাজসেবী মানুষ বসু জানান দেউলটি স্টেশন অমর কথাশিল্পীর নামে করার দাবি অনেক আগেই তুলেছিলেন সাংসদ সাজদা আহমেদ এবং বাগনানের বিধায়ক অরুণাভ সেন। যদিও কেন্দ্রীয় সরকার সেই ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় শরৎ বাবুর প্রয়াণ দিবসে আমরা আবার আজ সেই দাবি তুললাম।
আরও পড়ুন আইনের ফাঁক গলে খুলে গেলো তারাপীঠের হোটেল
প্রসঙ্গত, কলকাতা থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে রূপনারায়ন নদীর তীরে গড়ে উঠেছে হাওড়া জেলার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র দেউলটির সামতাবেড় গ্রাম। জীবনের বেশ কয়েকটি বছর গ্রামের এই বাড়িতে বসে শ্রীকান্ত, রামের সুমতি সহ একাধিক উপন্যাস রচনা করেছিলেন অমর কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। শিল্পীর জন্মদিনে এবং প্রয়াণ দিবসে বহু সাহিত্যপ্রেমী মানুষ এই বাড়িতে ভিড় জমান।
উল্লেখ্য, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের নামে হোক দেউলটি স্টেশন, উঠলো দাবি । দক্ষিণ-পূর্ব রেলের দেউলটি স্টেশন থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে সামতাবেড় গ্রাম। এই গ্রামের বাড়িতে জীবনের বেশ কয়েকটা বছর কাটিয়েছিলেন অমর কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
দেউলটি স্টেশন থেকে এই গ্রামে পৌঁছায় অনেক সাহিত্যপ্রেমী মানুষ। সেই কারণে অমর কথাশিল্পীর প্রয়াণ দিবসে দেউলটি স্টেশন তার নামে নামাঙ্কিত করার দাবি তুলল স্বজন নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। রবিবার সংগঠনের সদস্যরা এই দাবীতে দেউলটি স্টেশনের স্টেশন ম্যানেজারের কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দেন। এই প্রসঙ্গে স্বজনের সম্পাদক চন্দ্রনাথ বোস জানান শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের এই বাড়ি ঘিরে বহু মানুষের আবেগ জড়িয়ে আছে।