বন দপ্তরের পাতা খাচায় ধরা পরলো চিতাবাঘ। বৃহস্পতিবার মালবাজার মহকুমার মেটেলি ব্লকের ইংডং চাবাগানে খাচা বন্দি হয় এই বিরাট চিতাবাঘ টি।
জানা গেছে এটি পূর্ণবয়স্ক পুরুষ চিতাবাঘ। বৃহস্পতিবার বাগানের শ্রমিকরা কাজ করার সময় খাচা বন্দি চিতাবাঘটি দেখতে পায়। এরপর শ্রমিকেরা চাবাগান কতৃপক্ষকে খবর দেয়। চাবাগান কতৃপক্ষ ঘটনা স্থলেই এসে খাচাবন্দি চিতাবাঘ দেখে, খবর দেয় বন দপ্তরের খুনিয়া রেঞ্জে। তড়িঘড়ি বন কর্মিরা খাচা বন্দি চিতাবাঘটি গরুমারায় নিয়ে যায়।
বাগানের এক শ্রমিকেরা জানিয়েছেন, বেশ কিছুদিন যাবত বাগানে চিতাবাঘ এর উপদ্রব লেগেই আছে। শ্রমিকেরা চাবাগানে কাজ করতে ভয় পাচ্ছিলো। উল্লেখ্য গত ২১শে মে, এই চা বাগানে কাজ করার সময় চিতাবাঘের হানায় এক শ্রমিক আহত হয়। এরপর বাগান কর্তৃপক্ষ খাঁচা বসানোর জন্য বন দপ্তরে জানায়। এরপর গত ২৩ মে বাগানের ৮ নাম্বার সেকশনে ছাগলের টোপ দিয়ে খাঁচা পাতে বন দপ্তর ।
আর ও পড়ুন নিজেদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে তৎপর সিজি ব্লকের বাসিন্দারা
আর বৃহস্পতিবার ওই চিতাবাঘটি খাঁচাবন্দি হয়। বাগানেরর শ্রমিকদের দাবি বাগানে আরও চিতাবাঘ আছে পাশাপাশি চিতা সাবকও রয়েছে। এদিন খাচায় চিতাবাঘ ধরা পরায় কিছুটা স্বস্থি চা শ্রমিকেরা।
খুনিয়া রেঞ্জার বীট অফিসার জয়দেব রায় বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে খাচা বন্দি হয় পুরুষ এই চিতাবাঘটি। খাচা বন্দি চিতাবাঘটিকে গরুমারায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এখানে স্বাস্থ্য পরিক্ষা করে নিকটস্থ জঙ্গলে ছেরে দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, বন দপ্তরের পাতা খাচায় ধরা পরলো চিতাবাঘ। বৃহস্পতিবার মালবাজার মহকুমার মেটেলি ব্লকের ইংডং চাবাগানে খাচা বন্দি হয় এই বিরাট চিতাবাঘ টি। জানা গেছে এটি পূর্ণবয়স্ক পুরুষ চিতাবাঘ। বৃহস্পতিবার বাগানের শ্রমিকরা কাজ করার সময় খাচা বন্দি চিতাবাঘটি দেখতে পায়। এরপর শ্রমিকেরা চাবাগান কতৃপক্ষকে খবর দেয়। চাবাগান কতৃপক্ষ ঘটনা স্থলেই এসে খাচাবন্দি চিতাবাঘ দেখে, খবর দেয় বন দপ্তরের খুনিয়া রেঞ্জে। তড়িঘড়ি বন কর্মিরা খাচা বন্দি চিতাবাঘটি গরুমারায় নিয়ে যায়।