পানীয় জল ঠিক সময় মত পাওয়া যায় না। বিধানসভার নারী ও শিশু, সমাজ কল্যান স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যদের কাছে এমনই অভিযোগ করলেন বারুইপুরের সাউথ গড়িয়া সরকারি হোম ‘আপনজনের’ প্রবীণ আবাসিকরা। শুক্রবার সাউথ গড়িয়ায় এই হোমে পরিদর্শনে আসেন এই বিভাগের স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারপার্সন বিধায়ক নয়না বন্দ্যোপাধ্যায়, লাভলী মৈত্র, জুন মালিয়া, ফিরোজা বিবি, সুমিতা সিনহা, রহিমা মণ্ডল। ছিলেন বারুইপুর পূর্বের বিধায়ক বিভাস সরদার, মহকুমাশাসক সুমন পোদ্দার সহ অন্যান্যরা।
রাজ্যে একমাত্র সরকারী হোমেই একদা স্বাধীনতা সংগ্রামীরাও ছিলেন। হোমে এখন আবাসিক রয়েছেন ৫৪ জন। এদিন বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির পরিদর্শনের খবর পেয়েই আগেভাগে হোমের আশপাস সহ ভিতরে পরিষ্কার করা হয়। অনেক আবাসিকই বলেন, পানীয় জল ঠিক মত পাওয়া যায় না। স্যাঁতসেঁতে পরিবেশের মধ্যে আবাসিকদের থাকতে হয়। আবাসিকদের দেখ-ভালের প্রতি তেমন নজরদারি দেওয়া হয় না। এদিন সদস্যরা আবাসিকদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের সমস্যা শোনেন। এরপর আধিকারিকদের নিয়ে এক বৈঠক করেন। জানা যায়, এই হোমের উন্নয়নে ইতিমধ্যে ১ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়েছে।
আরও পড়ুন – জমা জলে দুর্ভোগ,খানা খন্দে ভরা রাস্তা, প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা
উল্লেখ্য, পানীয় জল ঠিক সময় মত পাওয়া যায় না। বিধানসভার নারী ও শিশু, সমাজ কল্যান স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যদের কাছে এমনই অভিযোগ করলেন বারুইপুরের সাউথ গড়িয়া সরকারি হোম ‘আপনজনের’ প্রবীণ আবাসিকরা। শুক্রবার সাউথ গড়িয়ায় এই হোমে পরিদর্শনে আসেন এই বিভাগের স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারপার্সন বিধায়ক নয়না বন্দ্যোপাধ্যায়, লাভলী মৈত্র, জুন মালিয়া, ফিরোজা বিবি, সুমিতা সিনহা, রহিমা মণ্ডল। ছিলেন বারুইপুর পূর্বের বিধায়ক বিভাস সরদার, মহকুমাশাসক সুমন পোদ্দার সহ অন্যান্যরা।
রাজ্যে একমাত্র সরকারী হোমেই একদা স্বাধীনতা সংগ্রামীরাও ছিলেন। হোমে এখন আবাসিক রয়েছেন ৫৪ জন। এদিন বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির পরিদর্শনের খবর পেয়েই আগেভাগে হোমের আশপাস সহ ভিতরে পরিষ্কার করা হয়। অনেক আবাসিকই বলেন, পানীয় জল ঠিক মত পাওয়া যায় না। স্যাঁতসেঁতে পরিবেশের মধ্যে আবাসিকদের থাকতে হয়। আবাসিকদের দেখ-ভালের প্রতি তেমন নজরদারি দেওয়া হয় না। এদিন সদস্যরা আবাসিকদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের সমস্যা শোনেন। এরপর আধিকারিকদের নিয়ে এক বৈঠক করেন। জানা যায়, এই হোমের উন্নয়নে ইতিমধ্যে ১ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়েছে।