এতদিন রক্তদান,চক্ষুদানের কথা শোনা যেত।সেই সাথে অঙ্গদান’ সম্পর্কে ও বর্তমানে কমবেশি সকলেই পরিচিত। কোনও ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর শরীরের নানা অংশ যদি কোনও মরণাপন্ন ব্যক্তির সুস্থ হয়ে ওঠায় ব্যবহার করা যায়, তাহলে সেটার থেকে ভালো আর কি বা হতে পারে। অঙ্গদান হল জীবদ্দশায় নিজের শরীরের সর্বশ্য দানের অঙ্গীকার করা। মৃত্যুর পরে সেই ব্যক্তির শরীরের বিভিন্ন অংশ অন্য কোনও ব্যক্তির শরীরে প্রতিস্থাপন।সেই ভাবনায় ভাবিত অখিল ভারতীয় মারোয়াড়ি মহিলা সম্মেলনের পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার দুবরাজপুর শাখার উদ্যোগে হেতমপুর ডিএভি পাবলিক স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে অঙ্গদান বিষয়ক সচেতনতা শিবির অনুষ্ঠিত হয় শুক্রবার।
সংস্থার সভাপতি পূজা খাণ্ডেলওয়াল জানান, আমরা মারা যাওয়ার পর সাধারণত আমাদেরকে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু মরে যাওয়ার পর যদি দেহের কোনও অঙ্গ অন্য একজনকে প্রদান করা হয় ,তাহলে সে নতুন জীবন ফিরে পাবে। এদিন আলোচনা শিবিরে উপস্থিত ছিলেন ডিএভি পাবলিক স্কুলের প্রিন্সিপাল কুন্তল মুখোপাধ্যায়, অখিল ভারতীয় মারোয়াড়ি মহিলা সম্মেলনের প্রাক্তন সভাপতি পূজা খাণ্ডেলওয়াল, কোষাধ্যক্ষ বিজয়লক্ষ্মী খাণ্ডেলওয়াল, সেক্রেটারী ট্যুইঙ্কাল আগরওয়াল, রানিকা খাণ্ডেলওয়াল, রঞ্জনা মুরারকা, সরিতা কেডিয়া, জ্যোতি খাণ্ডেলওয়াল কিরণ কেডিয়া প্রমুখ।
আরও পড়ুন- ডিজে বক্স বাজানো বন্ধে সাউন্ড সিস্টেম ব্যবসায়ীদের কড়া নির্দেশ
উল্লেখ্য, এতদিন রক্তদান,চক্ষুদানের কথা শোনা যেত।সেই সাথে অঙ্গদান’ সম্পর্কে ও বর্তমানে কমবেশি সকলেই পরিচিত। কোনও ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর শরীরের নানা অংশ যদি কোনও মরণাপন্ন ব্যক্তির সুস্থ হয়ে ওঠায় ব্যবহার করা যায়, তাহলে সেটার থেকে ভালো আর কি বা হতে পারে। অঙ্গদান হল জীবদ্দশায় নিজের শরীরের সর্বশ্য দানের অঙ্গীকার করা। মৃত্যুর পরে সেই ব্যক্তির শরীরের বিভিন্ন অংশ অন্য কোনও ব্যক্তির শরীরে প্রতিস্থাপন।সেই ভাবনায় ভাবিত অখিল ভারতীয় মারোয়াড়ি মহিলা সম্মেলনের পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার দুবরাজপুর শাখার উদ্যোগে হেতমপুর ডিএভি পাবলিক স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে অঙ্গদান বিষয়ক সচেতনতা শিবির অনুষ্ঠিত হয় শুক্রবার।