Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
দীর্ঘ দিন পর কলকাতায় ডার্বি ম্যাচ হচ্ছে, টেক্কা দেবে কারা?

দীর্ঘ দিন পর কলকাতায় ডার্বি ম্যাচ হচ্ছে, টেক্কা দেবে কারা?

দীর্ঘ দিন পর কলকাতায় ডার্বি ম্যাচ হচ্ছে, টেক্কা দেবে কারা?

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

দীর্ঘ দিন পর কলকাতায় ডার্বি ম্যাচ হচ্ছে, টেক্কা দেবে কারা? রবিবার কলকাতা ডার্বি। আড়াই বছর পর কলকাতায় এই ম্যাচ হতে চলেছে। দু’দলের সমর্থকদের উত্তেজনাই যে তুঙ্গে, এটা নিয়ে নতুন করে বলার দরকার নেই। ডার্বির বেশ কয়েক দিন আগে থেকেই টিকিটের জন্য যে হুড়োহুড়ি, কাড়াকাড়ি দেখা যাচ্ছে, তাতেই বোঝা যায় অতীতের উন্মাদনা এখনও রয়েছে। সাত মাস পর আবার মুখোমুখি হতে চলেছে ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগান।  ২০২০-র ১৯ জানুয়ারি শেষ বার যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে খেলেছিল দুই প্রধান। আই লিগের সেই ম্যাচে তৎকালীন মোহনবাগান জিতেছিল ২-১ ব্যবধানে।

 

তার দু’মাস পর আই লিগের ফিরতি পর্বের খেলা থাকলেও করোনার কারণে তা বাতিল হয়ে যায়। সেই শেষ। এত দিন পর আবার যুবভারতীতে দুই দলের ম্যাচ দেখা যেতে চলেছে। ডার্বিতে কোনও দলকেই সে ভাবে এগিয়ে রাখা যায় না। তবে আগের পারফরম্যান্সের বিচারে খাতায়-কলমে বা ধারে-ভারে কোনও না কোনও দল ঠিকই এগিয়ে থাকে। এ বারও রয়েছে। ডার্বির আগে দুই দলই জয়হীন। এটিকে মোহনবাগান প্রথম ম্যাচে হারার পর দ্বিতীয় ম্যাচে ড্র করেছে। ইমামি ইস্টবেঙ্গল দু’টি ম্যাচেই ড্র করেছে। এ তো গেল পরিসংখ্যান। ধারে-ভারে এগিয়ে থাকার কথা বললে নিঃসন্দেহে সবুজ-মেরুনকেই ধরতে হবে। ডার্বির আগে দু’দলের পারফরম্যান্সের বিচার করতে বসলে, সেখানেও কিছুটা এগিয়ে থাকবে এটিকে মোহনবাগান।

 

প্রথম ম্যাচে তারা হেরে গিয়েছে ঠিকই। কিন্তু গোল করার যে সমস্ত সুযোগ তারা পেয়েছে, তা কাজে লাগাতে পারলে নিঃসন্দেহে জয় আসত। শেষ মুহূর্তে গোল খেয়ে সবুজ-মেরুন জনতার হৃদয়ভঙ্গ করে দেয় রাজস্থান ইউনাইটেড। দ্বিতীয় ম্যাচ যথেষ্ট কঠিন ছিল এটিকে মোহনবাগানের কাছে। মুম্বই সিটি এফসি-র বিরুদ্ধে আগে কোনও দিন জেতেনি তারা। এ বারও হয়নি। এগিয়ে গিয়েও ড্র করতে হয়েছে।

আরও পড়ুন – ছটপূজোয় অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সতর্ক প্রশাসন

ইমামি ইস্টবেঙ্গলের অবস্থাও এটিকে মোহনবাগানের মতোই। তারাও দু’টি ম্যাচে গোল করার সুযোগ পেয়েছে অনেক। হাত মেলানোর দূরত্ব থেকে তাদের দলের ফুটবলার সুযোগ নষ্ট করেছেন। গত ম্যাচে রাজস্থান পেনাল্টি নষ্ট না করলে হারত তারা। তা সত্ত্বেও ইমামি ইস্টবেঙ্গল যদি সুযোগ কাজে লাগাতে পারত, তা হলে তিন পয়েন্ট নিয়েই তাদের মাঠ ছাড়ার কথা। অর্থাৎ, দু’টি ম্যাচ থেকে অনায়াসে ছ’পয়েন্ট থাকতে পারত তাদের দখলে। অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়ে ডার্বিতে মাঠে নামতে পারত তারা। তা হয়নি।

 

তবে ইমামি ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের আশ্বস্ত করতে পারে তাদের মাঝমাঠ। হায়দরাবাদ থেকে আসা অনিকেত যাদব এবং শৌভিক চক্রবর্তী ছন্দেই রয়েছেন। অবাক করেছেন তুহিন দাস। বাঁ দিক থেকে তাঁর উইং ধরে উঠে আসা এবং বল ভাসানো অনেকেরই নজর কেড়েছে। রক্ষণে জেরি লালরিনজুয়ালা এবং লালচুংনুঙ্গা ভরসা দিয়েছেন। মহম্মদ রাকিপকে খেলানো হলে তিনিও ভরসা দিতে পারেন। দু’দলের দুর্বলতা বিচার করতে বসলে, সমস্যা অনেক।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top