বিশুদ্ধ পানীয় জলাধার নির্মাণের শুভ সূচনা দিনহাটায়। বিশুদ্ধ পানীয় জলাধার নির্মাণের কাজের শুভ সূচনা হল দিনহাটার নান্দিনায়। রবিবার দিনহাটা দুই নম্বর ব্লকের নয়ারহাট গ্রাম পঞ্চায়েতের নান্দিনা এলাকায় ছোট বিশুদ্ধ পানীয় জলাধার নির্মাণের কাজের শুভ সূচনা করলেন প্রধান মমতাজ বেগম।
এদিন এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গোবরাছড়া নয়ারহাট গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান মমতাজ বেগম ছাড়াও তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের দিনহাটা দুই নম্বর ব্লক সভাপতি মিলন সেন সহ অন্যান্যরা। এদিন নান্দিনা এলাকায় এই জলাধরের কাজের সূচনা হওয়ায় খুশি স্থানীয় এলাকার বাসিন্দারা। পাশাপাশি বিরোধীদের পক্ষ থেকে এটা পঞ্চায়েত ভোটের চমক বলেও অভিযোগ তোলা হয়েছে। তৃণমূল নেতৃত্বে অবশ্যই এসব মানতে নারাজ। তাদের বক্তব্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে রাজ্য সরকার সারা বছর ধরে মানুষের জন্য কাজ করে থাকেন।
গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান মমতাজ বেগম জানান, এলাকার মানুষের বহু দিনের দাবিকে মান্যতা দিয়ে জেলা পরিষদের কৃষি কর্মাধক্ষ্য মীর হুমায়ূন কবিরের উদ্যোগে জেলা পরিষদের অর্থানুকুল্যে ১২ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হবে এই ছোট বিশুদ্ধ পানীয় জলাধার। এই জলাধার থেকে বিশুদ্ধ পানীয় জলের সুবিধা পাবে সংশ্লিষ্ট গ্রামের পাঁচশো মিটারের মধ্যে থাকা গ্রামবাসীরা।
আরও পড়ুন – ১২৫ তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে বার্লিন থেকে নেতাজী কন্যার ভার্চুয়াল বক্তৃতা
উল্লেখ্য, বিশুদ্ধ পানীয় জলাধার নির্মাণের কাজের শুভ সূচনা হল দিনহাটার নান্দিনায়। রবিবার দিনহাটা দুই নম্বর ব্লকের নয়ারহাট গ্রাম পঞ্চায়েতের নান্দিনা এলাকায় ছোট বিশুদ্ধ পানীয় জলাধার নির্মাণের কাজের শুভ সূচনা করলেন প্রধান মমতাজ বেগম। এদিন এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গোবরাছড়া নয়ারহাট গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান মমতাজ বেগম ছাড়াও তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের দিনহাটা দুই নম্বর ব্লক সভাপতি মিলন সেন সহ অন্যান্যরা।
এদিন নান্দিনা এলাকায় এই জলাধরের কাজের সূচনা হওয়ায় খুশি স্থানীয় এলাকার বাসিন্দারা। পাশাপাশি বিরোধীদের পক্ষ থেকে এটা পঞ্চায়েত ভোটের চমক বলেও অভিযোগ তোলা হয়েছে। তৃণমূল নেতৃত্বে অবশ্যই এসব মানতে নারাজ। তাদের বক্তব্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে রাজ্য সরকার সারা বছর ধরে মানুষের জন্য কাজ করে থাকেন।
গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান মমতাজ বেগম জানান, এলাকার মানুষের বহু দিনের দাবিকে মান্যতা দিয়ে জেলা পরিষদের কৃষি কর্মাধক্ষ্য মীর হুমায়ূন কবিরের উদ্যোগে জেলা পরিষদের অর্থানুকুল্যে ১২ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হবে এই ছোট বিশুদ্ধ পানীয় জলাধার। এই জলাধার থেকে বিশুদ্ধ পানীয় জলের সুবিধা পাবে সংশ্লিষ্ট গ্রামের পাঁচশো মিটারের মধ্যে থাকা গ্রামবাসীরা।