এবার প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রচলিত প্রথা ভেঙ্গে সামনের সারিতে বসবেন সাধারণ মানুষ । প্রজাতন্ত্র দিবসে সাধারণ দর্শকেরা পিছনের সারিতে বসেন। আর বিশিষ্ট লোকেরা বসেন সামনের সারিতে। এবার এই প্রচলিত প্রথা ভেঙ্গে সাধারণ মানুষকে সামনের সারিতে বসে কুচকাওয়াজ দেখার সুযোগ করে দিচ্ছে আয়োজকরা।
তাই এবার প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লীর কুচকাওয়াজ দেখতে পারবেন সকলে। যদিও এটিকে প্রধানমন্ত্রীর নতুন চমক বলে বর্ণনা করা হচ্ছে। ২৬ জানুয়ারি সমস্ত ভিভিআইপিদের পিছনের সারিতে ঠেলে দিয়ে সামনের দর্শকাসনে থাকবেন ‘আম আদমি।’ পুরনো প্রথা ভেঙে হোমরাচোমরাদের বসা চেয়ারেই বসে কুচকাওয়াজ দেখবেন রিক্সাচালক, আনাজ বিক্রেতা, হকার থেকে শুরু করে ‘সেন্ট্রাল ভিস্তা’ প্রকল্পের কর্মরত শ্রমিকেরাও ।
গেরুয়া শিবির দেশজুড়ে এই নিয়ে নরেন্দ্র মোদির জয়গান শুরু করলেও, দেশের অন্যান্য বিরোধীদল কিন্তু এটাকে মোদির চিরাচরিত ‘গিমিক’ বলেই অভিহিত। সামনে কয়েকটি রাজ্যে ভোট। সেকৃরণেই এই চমক কিনা তাও ভাববার বিষয়। প্রতিবছর এই দিনটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেশে এই দিন অর্থাৎ ২৬ জানুয়ারি ১৯৫০ দেশের সংবিধান গৃহীত হয়। এই সংবিধান রচনা করেছিলেন ডক্টর বি আর আম্বেদকর।
আরও পড়ুন – এবার নয়া দুর্নীতি নিয়ে বোমা ফাটালেন দিলীপ ঘোষ, কি সেই দুর্নীতি
উল্লেখ্য, প্রজাতন্ত্র দিবসে সাধারণ দর্শকেরা পিছনের সারিতে বসেন। আর বিশিষ্ট লোকেরা বসেন সামনের সারিতে। এবার এই প্রচলিত প্রথা ভেঙ্গে সাধারণ মানুষকে সামনের সারিতে বসে কুচকাওয়াজ দেখার সুযোগ করে দিচ্ছে আয়োজকরা। তাই এবার প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লীর কুচকাওয়াজ দেখতে পারবেন সকলে। যদিও এটিকে প্রধানমন্ত্রীর নতুন চমক বলে বর্ণনা করা হচ্ছে। ২৬ জানুয়ারি সমস্ত ভিভিআইপিদের পিছনের সারিতে ঠেলে দিয়ে সামনের দর্শকাসনে থাকবেন ‘আম আদমি।’
পুরনো প্রথা ভেঙে হোমরাচোমরাদের বসা চেয়ারেই বসে কুচকাওয়াজ দেখবেন রিক্সাচালক, আনাজ বিক্রেতা, হকার থেকে শুরু করে ‘সেন্ট্রাল ভিস্তা’ প্রকল্পের কর্মরত শ্রমিকেরাও । গেরুয়া শিবির দেশজুড়ে এই নিয়ে নরেন্দ্র মোদির জয়গান শুরু করলেও, দেশের অন্যান্য বিরোধীদল কিন্তু এটাকে মোদির চিরাচরিত ‘গিমিক’ বলেই অভিহিত। সামনে কয়েকটি রাজ্যে ভোট। সেকৃরণেই এই চমক কিনা তাও ভাববার বিষয়। প্রতিবছর এই দিনটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেশে এই দিন অর্থাৎ ২৬ জানুয়ারি ১৯৫০ দেশের সংবিধান গৃহীত হয়। এই সংবিধান রচনা করেছিলেন ডক্টর বি আর আম্বেদকর।