নিয়োগ দুর্নীতিতে আজ ওঠে এল এক অভিনেতার নাম। যা নিয়ে শুরু জল্পনা। এবার আর্থিক লেনদেনে যুক্ত এক অভিনেতার সন্ধান দিল ইডি। ৪৪ লাখ টাকার আর্থিক লেনদেন হয়েছিল বলে জানিয়েছে ইডি। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা’র বেঞ্চে এমনই তথ্য জানাল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। যদিও টাকা ফেরত দিয়েছেন বলে দাবি করেছেন ওই অভিনেতা।
আরও পড়ুনঃ পুজোর মরশুমে হেল্পলাইন চালু করল নবান্ন
দাবি ইডির। লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের সিইও, ডিরেক্টর এবং চলচ্চিত্র জগতের ব্যক্তিদের সম্পত্তির হিসাব সংক্রান্ত রিপোর্ট আদালতে জমা দিল ইডি। যতটা তথ্য এবং নথি সংগ্রহ করতে পেরেছি, তার ভিত্তিতে এই রিপোর্ট। তদন্ত চলছে। আদালতে এমনটাই জানাল ইডি।
গোটা ইন্ডাস্ট্রিতে মাত্র একজনের সন্ধান পেলেন! আর কেউ আর্থিক লেনদেনে যুক্ত নেই? প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি। ইডির তরফে জানানো হয়, ”তদন্ত চলছে, আরেকটু সময় দেওয়া হোক।” প্রাথমিক দুর্নীতি মামলায় এদিন রিপোর্ট পেশ করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। আপনাদের কাছে যদি আসল OMR Sheet এর প্রতিলিপি না থাকে তাহলে টেট পরীক্ষার্থীরা আসলে কত নম্বর পেয়েছিলেন এবং তাদের নম্বর পরিবর্তন করে কত নম্বর দেওয়া হয়েছিল তার বিচার করবেন কী করে? প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে শিক্ষা পর্ষদকে উদ্দেশ করে মন্তব্য বিচারপতি অমৃতা সিনহার। তরফে জানানো হয়, ”তদন্ত চলছে, আরেকটু সময় দেওয়া হোক।” প্রাথমিক দুর্নীতি মামলায় এদিন রিপোর্ট পেশ করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। আপনাদের কাছে যদি আসল OMR Sheet এর প্রতিলিপি না থাকে তাহলে টেট পরীক্ষার্থীরা আসলে কত নম্বর পেয়েছিলেন এবং তাদের নম্বর পরিবর্তন করে কত নম্বর দেওয়া হয়েছিল তার বিচার করবেন কী করে? প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে উদ্দেশ করে মন্তব্য বিচারপতি অমৃতা সিনহার।
প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে উদ্দেশ করে বিচারপতি বলেন, ”যে Digitized Data-র কথা বলছেন, সেটা তো এডিট করা সম্ভব। আসল OMR Sheet না থাকতেই সমস্যার সূত্রপাত হয়েছে।” প্রসঙ্গত, ২০১৪ এবং ২০২০ দুই TET-এর আসল OMR Sheet নেই।
যদিও প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে জানানো হয়, ”ইডির রিপোর্ট খুব স্পষ্ট নয়, তারা কে টেট পাশ করেছে, কে করেনি, কার নম্বর বাড়ানো হয়েছে সেটা নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি। শুধুমাত্র সন্দেহজনক বলে চিহ্নিত করা হয়েছে।”