ফের দুরপাল্লা ট্রেনে আগুন। বুধবার বিকেলে আচমকাই এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে ১৪৬২৪ পাঠানকোট এক্সপ্রেসে। ট্রেনে হঠাত্ই দেখা গিয়েছিল ধোঁয়া। কারণ বুঝে ওঠার আগেই দেখা গেল আগুন ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে ট্রেনের কামরার ভিতরে। সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, ইঞ্জিনের কাছেই দু’টি কামরায় দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
পঞ্জাবের ফিরোজপুর থেকে রওনা হয়ে ট্রেনটি যাচ্ছিল মধ্য প্রদেশের সিওনির উদ্দেশে। ঘটনাটি ঘটে আগ্রার মালপুরা থানার অন্তর্গত ভরাই রেলস্টেশনের কাছাকাছি এলাকায়। ট্রেনটি যখন আগ্রা এবং ঢোলপুরের মাঝামাঝি, তখন আচমকাই ট্রেনের কামরার ভিতর থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেন যাত্রীরা।
আরও পড়ুনঃ টাকি রোডের শোভাযাত্রা কার্নিভালের মধ্য দিয়ে বসিরহাট ইছামতি নদীতে ভাসান শুরু হলো
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আগুন প্রথম লাগে জিএস কামরায়। ইঞ্জিন থেকে চতুর্থ বগী এটি। তবে আগুনের খবর পাওয়া মাত্রই থামিয়ে দেওয়া হয় ট্রেন। দ্রুত খালি করা হয় কামরা। আশপাশের বগী গুলি থেকেও আলাদা করে দেওয়া হয় কামরাটিকে। কিন্তু আগুন দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ায় এই সমস্ত কাজ শেষ করতে করতেই পরের কামরাটিতেও আগুন লাগে। দু’টি কামরাকেই বিচ্ছিন্ন করে ট্রেনের বাকি অংশ দু’টি সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় নিরাপদ দূরত্বে।
দ্রুত পদক্ষেপ করায় বড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পায় পাঠানকোট এক্সপ্রেস। ট্রেনে সেই সময় যে যাত্রীরা ছিলেন, তাঁদের প্রত্যেককেই নিরাপদে বের করে আনা গিয়েছে বলে রেল সূত্রে খবর। কেউই আহত হননি। তবে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সেটা কতটা তার হিসাব এখনও পায়নি রেল। দ্রুত পদক্ষেপ করায় বড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পায় পাঠানকোট এক্সপ্রেস। ট্রেনে সেই সময় যে যাত্রীরা ছিলেন, তাঁদের প্রত্যেককেই নিরাপদে বের করে আনা গিয়েছে বলে রেল সূত্রে খবর। কেউই আহত হননি। তবে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সেটা কতটা তার হিসাব এখনও পায়নি রেল।
আগুন প্রথম লাগে জিএস কামরায়। ইঞ্জিন থেকে চতুর্থ বগী এটি। তবে আগুনের খবর পাওয়া মাত্রই থামিয়ে দেওয়া হয় ট্রেন। দ্রুত খালি করা হয় কামরা। আশপাশের বগী গুলি থেকেও আলাদা করে দেওয়া হয় কামরাটিকে। কিন্তু আগুন দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ায় এই সমস্ত কাজ শেষ করতে করতেই পরের কামরাটিতেও আগুন লাগে। দু’টি কামরাকেই বিচ্ছিন্ন করে ট্রেনের বাকি অংশ দু’টি সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় নিরাপদ দূরত্বে।