পুজোর মরশুমে রাজভবনে কুণাল ঘোষ

পুজোর মরশুমে রাজভবনে কুণাল ঘোষ

সোমবার বিকেলে রাজভবনে গিয়েছিলেন তৃণমূল মুখপাত্র তথা শাসক দলের রাজ্য সম্পাদক কুণাল ঘোষ। রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসের (C V Ananda Bose) সঙ্গে দেখা করেন তিনি। রাজভবনে গিয়ে বোসকে শারদীয়ার শুভেচ্ছা জানান কুণাল। প্রায় ৩৫ মিনিট রাজভবনে ছিলেন তিনি। বোসকে দেবী দুর্গার একটি মূর্তি, বাংলার মিষ্টি উপহার দিয়েছেন কুণাল। এর পাশাপাশি তৃণমূলের জাগো বাংলার একটি শারদীয়া সংখ্যাও রাজ্যপালকে উপহার দিয়েছেন তৃণমূল মুখপাত্র। রাজভবন থেকে বেরিয়ে গোটাটাই অবশ্য উৎসবের মরশুমে সৌজন্য সাক্ষাৎ হিসেবেই ব্যাখ্যা করছেন কুণাল। জানালেন, রাজ্যপাল বোসের সঙ্গে এদিনের বৈঠক বেশ ভালই হয়েছে তাঁর।

আরও পড়ুনঃ ভিআইপিদের জন্য যেন কোনও রাস্তা বন্ধ না করা হয়, বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

কুণাল ঘোষ জানাচ্ছেন, এর আগে ওনাম উপলক্ষ্যে রাজ্যপাল বোস তাঁদের মিষ্টি পাঠিয়েছেন। এবার তাই প্রতি সৌজন্য জানাতে, দুর্গাপুজোর মরশুমে রাজভবনে গিয়ে বোসের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। তাহলে কি এবার রাজ্য-রাজভবন সংঘাতের আবহে ইতি পড়তে চলেছে? যদিও তৃণমূল মুখপাত্র বলছেন, “কোনও রাজ্যপাল যদি বিজেপির কথামতো কোনও পদক্ষেপ করেন, সেটার তো সমালোচনা করতেই হয়। সেই সমালোচনা আগেও করেছি, ভবিষ্যতেই করব।” অর্থাৎ, পুজোর মরশুমে রাজভবনে মিষ্টি পাঠালেও, বোসের কোনও পদক্ষেপে আপত্তি থাকলে দলের তরফে সমালোচনা চলবে, তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন তৃণমূল মুখপাত্র। কুণাল ঘোষ এও জানালেন, দলনেত্রীর সঙ্গে কথা বলেই তিনি রাজভবনে এসেছেন রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করতে।

 

অর্থাৎ, পুজোর মরশুমে রাজভবনে মিষ্টি পাঠালেও, বোসের কোনও পদক্ষেপে আপত্তি থাকলে দলের তরফে সমালোচনা চলবে, তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন তৃণমূল মুখপাত্র। কুণাল ঘোষ এও জানালেন, দলনেত্রীর সঙ্গে কথা বলেই তিনি রাজভবনে এসেছেন রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করতে।

 

তৃণমূল মুখপাত্রর সাফ বক্তব্য, “রাজ্যপালের যে পদক্ষেপের জন্য সমালোচনার জায়গা থাকবে, সেখানে নিশ্চিতভাবে সমালোচনা অব্যাহত থাকবে। কিন্তু তার সঙ্গে ব্যক্তিগত সৌজন্যকে মিলিয়ে ফেলতে চাই না। যেখানে রাজ্যপালের জন্য রাজ্য সরকারের স্বাভাবিক কাজকর্ম বিঘ্নিত হবে, সেখানে আমাদের তরফ থেকে সমালোচনা একশো বার থাকবে।” তৃণমূল মুখপাত্রর সাফ বক্তব্য, “রাজ্যপালের যে পদক্ষেপের জন্য সমালোচনার জায়গা থাকবে, সেখানে নিশ্চিতভাবে সমালোচনা অব্যাহত থাকবে। কিন্তু তার সঙ্গে ব্যক্তিগত সৌজন্যকে মিলিয়ে ফেলতে চাই না। যেখানে রাজ্যপালের জন্য রাজ্য সরকারের স্বাভাবিক কাজকর্ম বিঘ্নিত হবে, সেখানে আমাদের তরফ থেকে সমালোচনা একশো বার থাকবে।”

en.wikipedia.org