প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মিড ডে মিলের মেনুতে মাংস খুশি কচিকাঁচারা

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মিড ডে মিলের মেনুতে মাংস খুশি কচিকাঁচারা। পাতে পড়লো মাংস, চেটেপুটে খেলেন কচিকাঁচার। ধুপগুড়ি ব্লকের একাধিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শুক্রবার মিড ডে মিলের মেনুতে ছিল মুরগির মাংস। ছাত্র-ছাত্রীদের অতিরিক্ত পুষ্টির জন্য শিক্ষা দপ্তর অভিনব এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সপ্তাহে ছাত্র পিছু ২০ টাকা ধার্য করা হয়েছে।২০২৩ শিক্ষাবর্ষের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত প্রকল্পটি চলবে।

 

মাংস, ডিম বা মরসুমি ফল খাওয়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রের প্রসন প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ৩৭১ কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ করা হয়েছে মিড ডে মিলে। ডাল, আলুভাজা,সয়াবিন বিদ্যালয়ের কচিকাঁচারা বর্তমানে বেশ একটা পছন্দ করেন না। তবে মাংস পেয়ে অতি উৎসাহে পেটপুরে খাচ্ছে শিশুরা। একদিকে মাংসের কারণে স্কুলে ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতিও যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে বলে দাবি শিক্ষকদের।

 

এই বিষয়ে ধুপগুড়ি ব্লকের কচুরটারি মনসুর আলী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অপু নন্দী বলেন, মাংস পেয়ে ছাত্রছাত্রীরা খুব খুশি। অন্যান্য দিলের তুলনায় ছাত্র-ছাত্রীর উপস্থিতিও বৃদ্ধি পেয়েছে। অপরদিকে কায়েতে কামাত চন্দ্র মোহন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক ছাত্রের অভিভাবক গৌতম সরকার বলেন, সরকারের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। বাড়তি মাংস ফলমূল পেলে গ্রামের দুঃস্থ ছাত্র-ছাত্রীদের একটু হলেও উপকার হবে।

আরও পড়ুন – মানুষের হয়ে কথা বলতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে শতাব্দী

উল্লেখ্য, পাতে পড়লো মাংস, চেটেপুটে খেলেন কচিকাঁচার। ধুপগুড়ি ব্লকের একাধিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শুক্রবার মিড ডে মিলের মেনুতে ছিল মুরগির মাংস। ছাত্র-ছাত্রীদের অতিরিক্ত পুষ্টির জন্য শিক্ষা দপ্তর অভিনব এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সপ্তাহে ছাত্র পিছু ২০ টাকা ধার্য করা হয়েছে।২০২৩ শিক্ষাবর্ষের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত প্রকল্পটি চলবে।মাংস, ডিম বা মরসুমি ফল খাওয়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রের প্রসন প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ৩৭১ কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ করা হয়েছে মিড ডে মিলে। ডাল, আলুভাজা,সয়াবিন বিদ্যালয়ের কচিকাঁচারা বর্তমানে বেশ একটা পছন্দ করেন না।

 

তবে মাংস পেয়ে অতি উৎসাহে পেটপুরে খাচ্ছে শিশুরা। একদিকে মাংসের কারণে স্কুলে ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতিও যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে বলে দাবি শিক্ষকদের। এই বিষয়ে ধুপগুড়ি ব্লকের কচুরটারি মনসুর আলী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অপু নন্দী বলেন, মাংস পেয়ে ছাত্রছাত্রীরা খুব খুশি। অন্যান্য দিলের তুলনায় ছাত্র-ছাত্রীর উপস্থিতিও বৃদ্ধি পেয়েছে। অপরদিকে কায়েতে কামাত চন্দ্র মোহন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক ছাত্রের অভিভাবক গৌতম সরকার বলেন, সরকারের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। বাড়তি মাংস ফলমূল পেলে গ্রামের দুঃস্থ ছাত্র-ছাত্রীদের একটু হলেও উপকার হবে। খুশি