অবশেষে স্বস্তির খবর রাজ্যবাসীর জন্য। নিম্নচাপ বাঁক নিল বাংলাদেরশের দিকে। আগমী ২৪ ঘন্টায় যার শিক্তি ধীরে ধীরে ক্ষয় হতে শুরু করবে। ফলে আপাতত আর ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই দক্ষিণবঙ্গে। অন্যদিকে, সিকিমেও শুক্রবার থেকে আবহাওয়ার বেশ কিছুটা উন্নতি হয়েছে। থেমেছে বৃষ্টি। পুরোদমে চলছে উদ্ধারকাজ।
হাতে গুণে পুজোর আর বাকি মাত্র ১৩ দিন। এমত অবস্থায় গত এক সপ্তাহ ধরে রাজ্য জুড়ে নিম্নচাপের ফলে লাগাতার বৃষ্টি চিন্তার ভাঁজ ফেলেছিল বাঙালির মনে। আর এই লাগাতার বৃষ্টির ফলে রাজ্যের প্রায় অনেক জেলায় তৈরি হয়েছিল বন্যা পরিস্থিতি। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, ভারী বৃষ্টি থেকে আপাতত মুক্তি। যে নিম্নচাপের প্রভাবে এত বৃষ্টি হয়েছে, সেই নিম্নচাপ অবশেষে বাংলাদেশের দিকে সরতে শুরু করেছে বলে জানা যাচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ রাজভবনে ধর্ণামঞ্চ চলাকালীন মধ্যরাতে অভিষেকের সঙ্গে দেখা করতে এল রুজিরা
আবহাওয়া দফতর সুত্রে খবর, দক্ষিণবঙ্গে আবহাওয়া আজ থেকেই বদলে যাবে। কিছু জায়গায় আজই রোদ উঠে যাবে। কিছু জায়গায় চলবে রোদ-মেঘের লুকোচুরি। কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিও হতে পারে। শনিবার থেকে দক্ষিণে বৃষ্টির সম্ভাবনা আরও কমবে। তবে বাংলাদেশ লাগোয়া দক্ষিণবঙ্গের অংশে নিম্নচাপের প্রভাবও আজও কিছুটা থাকবে বলে জানা গিয়েছে।
দক্ষিণবঙ্গ থেকে বৃষ্টির কালো মেঘ সরে গেলেও আপাতত উত্তরবঙ্গ অবশ্য বৃষ্টি থেকে এখনই মুক্তি পাচ্ছে না। উত্তরের দুই জেলায় শুক্রবারও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। শনিবার থেকে উত্তরেও কমবে বৃষ্টি। শনিবারের মধ্যে আরও পূর্বে অর্থাত্ বাংলাদেশের দিকে সরে যাবে নিম্নচাপ। কমবে শক্তিও। ফলে বাংলায় আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে না। বেশিরভাগ বৃষ্টি হবে বাংলাদেশ ও উত্তর-পূর্ব ভারতে। শনিবার থেকে উত্তরেও কমবে বৃষ্টি। শনিবারের মধ্যে আরও পূর্বে অর্থাত্ বাংলাদেশের দিকে সরে যাবে নিম্নচাপ। কমবে শক্তিও। ফলে বাংলায় আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে না। বেশিরভাগ বৃষ্টি হবে বাংলাদেশ ও উত্তর-পূর্ব ভারতে।
গত কয়েকদিনের মধ্যে বৃষ্টির প্রভাবে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে মালদহ, পশ্চিম মেদিনীপুর সহ একাধিক জেলায়। কোথাও কোথাও রাজ্য সড়কের ওপর দিয়ে বইছে জল, নৌকা নিয়ে চলছে যাতায়াত। নিম্নচাপ সরে গেলে ওই সব জায়গার মানুষ স্বস্তি পাবেন অনেকটাই। গত কয়েকদিনের মধ্যে বৃষ্টির প্রভাবে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে মালদহ, পশ্চিম মেদিনীপুর সহ একাধিক জেলায়। কোথাও কোথাও রাজ্য সড়কের ওপর দিয়ে বইছে জল, নৌকা নিয়ে চলছে যাতায়াত। নিম্নচাপ সরে গেলে ওই সব জায়গার মানুষ স্বস্তি পাবেন অনেকটাই।