কর্মীদের চাকরি বাঁচাতে ইস্তফা দিলেন মার্কিনের দৈনিক সম্পাদক। কর্মীদের চাকরি বাঁচাতে নিজেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেট্রেয়েট ফ্রি প্রেস দৈনিকের সম্পাদকের পদ থেকে ইস্তফা দিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক পিটার ভাটিয়া।এমন সাংবাদিকের সম্পাদকের পদ ছেড়ে দেওয়ার কারণ অবাক করছে অনেকেই।সবাই এনিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন।
প্রসঙ্গত,ওই সংবাদপত্র বহু কর্মীর চাকরি বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।এতে অনেক সাংবাদিকের চাকরি যেত।তারা অসহায় হয়ে পড়ত।এমন অবস্থায় তিনি চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।পিটারের যুক্তি তিনি যা বেতন পান সেই বেতন দিতে না হলে কোম্পানির অনেক টাকা বাঁচবে। ফলে চাকরি যাওয়া থেকে রক্ষা পাবেন বহু কর্মী।
পিটার জানিয়েছেন, এখন আমরা খুবই খারাপ আর্থিক পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। কোম্পানি এখন কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটছে। তাই অন্যের চাকরি বাঁচাতে নিজেই নিজেকে ছাঁটাই করলাম। আমি হয়তো অন্য কোনও সুয়োগ পাব। তাতে আমার চলে যাবে। দৈনিকের বাজেট থেকে আমার বেতনটা যদি বাদ যায় তাহলে সেই টাকায় অন্য অনেকের বেতন হবে। এতে চাকরি হারাতে হবে না অন্যদের।
আরও পড়ুন – “বাংলা ভারতকে পথ দেখাবে”- রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস
উল্লেখ্য, কর্মীদের চাকরি বাঁচাতে ইস্তফা দিলেন মার্কিনের দৈনিক সম্পাদক। কর্মীদের চাকরি বাঁচাতে নিজেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেট্রেয়েট ফ্রি প্রেস দৈনিকের সম্পাদকের পদ থেকে ইস্তফা দিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক পিটার ভাটিয়া।এমন সাংবাদিকের সম্পাদকের পদ ছেড়ে দেওয়ার কারণ অবাক করছে অনেকেই।সবাই এনিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন।
প্রসঙ্গত,ওই সংবাদপত্র বহু কর্মীর চাকরি বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।এতে অনেক সাংবাদিকের চাকরি যেত।তারা অসহায় হয়ে পড়ত।এমন অবস্থায় তিনি চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।পিটারের যুক্তি তিনি যা বেতন পান সেই বেতন দিতে না হলে কোম্পানির অনেক টাকা বাঁচবে। ফলে চাকরি যাওয়া থেকে রক্ষা পাবেন বহু কর্মী।
পিটার জানিয়েছেন, এখন আমরা খুবই খারাপ আর্থিক পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। কোম্পানি এখন কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটছে। তাই অন্যের চাকরি বাঁচাতে নিজেই নিজেকে ছাঁটাই করলাম। আমি হয়তো অন্য কোনও সুয়োগ পাব। তাতে আমার চলে যাবে। দৈনিকের বাজেট থেকে আমার বেতনটা যদি বাদ যায় তাহলে সেই টাকায় অন্য অনেকের বেতন হবে। এতে চাকরি হারাতে হবে না অন্যদের।