পর্যটনের ভরা মরশুমে বন্ধ অযোধ্যা পাহাড়, সংকটে পর্যটন ব্যাবসায়ীরা । ভরা মরশুমে বন্ধ অযোধ্যা পাহাড়। পর্যটন সমস্যায় বাঘমুন্ডির ব্যাবসায়ীগণ। করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ। তাই সংক্রমণে রাস টানতে রাজ্য সরকার রাজ্যে বিধিনিষেধ করা হয়েছে। ২ জানুয়ারী রাত ১২ টা তা কার্যকর হয়েছে বিধিনিষেধে কিছু নিষেধাজ্ঞা রয়েছে সেইমতো পুরুলিয়া জেলার এক অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র অযোধ্যা পাহাড়েও পর্যটক স্থল গুলি বন্ধ করা হয়েছে |
আর এই আচমকা বিধিনিষেধে বিপত্তি অযোধ্যা পাহাড় ছাড়ছে পর্যটকরা তাই ক্ষতির মুখে বাঘমুন্ডির হোটেল লজ ব্যাবসায়ীরা। এবিষয়ে বাঘমুন্ডি হোটেল লজ ইউনিয়নের সহ সম্পাদক সুজিত চন্দ্র কুমার জানান আচমকা অযোধ্যা পর্যটন কেন্দ্র গুলি বন্ধ হওয়ায় আমরা সমস্যায় পড়েছি কারণ পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ থাকলে আর পর্যটক আসবে কি জন্য আর পর্যটক না এলে আমাদের ব্যবসা চলবে কি করে। আমাদের ব্যবসা পুরোটাই পর্যটকদের উপর।
এলাকায় প্রায় ১৭০ – ২০০ টি হোটেল লজ রয়েছে যার সাথে যুক্ত ৮- ১০۔ ০০০ কর্মচারী মালিক। যদিও আমরা এই বিধিনিষেধের বিরুদ্ধে নয়। কিন্তু আমাদের বক্তব্য একেবারে বন্ধ না করে নির্দেশিকা মেনে আমরা ব্যবসা করতে পারি সেদিকটা সরকার কে দেখার অনুরোধ জানাই। কারণ এই ভাইরাস কবে যাবে কেউ জানেনা এটা নিয়েই হয়তো আমাদের বাঁচতে হবে। তাই বিষয়টি পুনঃবিবেচনার আবেদন জানাই।
আর ও পড়ুন ফের দক্ষিণ আফ্রিকার পার্লামেন্ট ভবনে আগুন
অন্যদিকে রিসোর্ট ব্যবসাহী পার্থসারথি সাহা জানান ডিসেম্বরের ২০ তারিখ থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত বুক ছিল কিন্তূ এই আচমকা বিধিনিষেধের কারণে আর কেও আস্তে চাইছে না বুকিং পয়সা ফেরত চাইছে কিন্তু কথা থেকে দেব ফেরত কি করবো বুজতে পারছিনা তাই আমাদের দিকটা প্রশাসনকে বিবেচনা করে দেখার আবেদন জানাই।
উল্লেখ্য, ভরা মরশুমে বন্ধ অযোধ্যা পাহাড়, সংকটে পর্যটন ব্যাবসায়ীরা । ভরা মরশুমে বন্ধ অযোধ্যা পাহাড়। পর্যটন সমস্যায় বাঘমুন্ডির ব্যাবসায়ীগণ। করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ। তাই সংক্রমণে রাস টানতে রাজ্য সরকার রাজ্যে বিধিনিষেধ করা হয়েছে। ২ জানুয়ারী রাত ১২ টা তা কার্যকর হয়েছে বিধিনিষেধে কিছু নিষেধাজ্ঞা রয়েছে সেইমতো পুরুলিয়া জেলার এক অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র অযোধ্যা পাহাড়েও পর্যটক স্থল গুলি বন্ধ করা হয়েছে | আর এই আচমকা বিধিনিষেধে বিপত্তি অযোধ্যা পাহাড় ছাড়ছে পর্যটকরা তাই ক্ষতির মুখে বাঘমুন্ডির হোটেল লজ ব্যাবসায়ীরা।
এবিষয়ে বাঘমুন্ডি হোটেল লজ ইউনিয়নের সহ সম্পাদক সুজিত চন্দ্র কুমার জানান আচমকা অযোধ্যা পর্যটন কেন্দ্র গুলি বন্ধ হওয়ায় আমরা সমস্যায় পড়েছি কারণ পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ থাকলে আর পর্যটক আসবে কি জন্য আর পর্যটক না এলে আমাদের ব্যবসা চলবে কি করে। আমাদের ব্যবসা পুরোটাই পর্যটকদের উপর।
