পুরীতে জগন্নাথ মূর্তি ও বহুমূল্য ধ্বজা পেলেন মমতা, প্রার্থনায় কী চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী নিজেই জানালেন

পুরীতে জগন্নাথ মূর্তি ও বহুমূল্য ধ্বজা পেলেন মমতা, প্রার্থনায় কী চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী নিজেই জানালেন

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

পুরীতে জগন্নাথ মূর্তি ও বহুমূল্য ধ্বজা পেলেন মমতা, প্রার্থনায় কী চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী নিজেই জানালেন ,পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে পুজো দিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে মন্দিরের তরফে একটি জগন্নাথের মূর্তিও উপহার হিসাবে দেওয়া হয়। মমতা ভূয়সী প্রশংসা করেন মন্দিরে সেবায়েতদের। জানান, পুরীর মন্দির বাঙালির কাছে কতটা আপন! মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে জগন্নাথের মূর্তি। মমতা জানান, পুরনো ধ্বজাটি তাঁকে দিয়েছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। আর তাঁর নিয়ে যাওয়া ধ্বজাটি তোলা হয়েছে মন্দিরের মাথায়। এ জন্য তিনি মন্দির কর্তৃপক্ষের কাছে নিজের কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন।

 

 

 

 

প্রসঙ্গত, প্রতি দিনই পুরীর মন্দিরে ধ্বজা তোলা এবং নামানো হয়। তা দেখতে ভিড় করেন বহু মানুষ। প্রতি দিন পুরনো ধ্বজাটি নামিয়ে নেওয়ার পর তা কেটে কেটে বিলি করা হয় ভক্তদের মধ্যে। একেবারে শেষলগ্নে মমতার হাতে একটি জগন্নাথ মূর্তি তুলে দেওয়া হয়। যা দেখে হাসি ফোটে মুখ্যমন্ত্রীর মুখে।

 

 

 

 

 

 

বুধবার, নিউ পুরী এলাকায় ‘বাংলা নিবাস’ তৈরির জন্য নির্ধারিত জায়গা ঘুরে দেখেন মুখ্যমন্ত্রী। তার পর পৌঁছন পুরীর মন্দিরে। সেখানে ঘণ্টাখানেক ছিলেন মমতা। যদিও মমতা যখন মন্দিরে প্রবেশ করেন, তখন সেখানে অন্যান্যদের প্রবেশাধিকার বহাল ছিল। মন্দিরের সিংহ দুয়ারের কাছে মমতাকে অভ্যর্থনা জানিয়ে ভিতরে নিয়ে যান মন্দিরের সেবায়েতরা। বৃহস্পতিবার ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়কের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তিনি। তার পর বাংলায় ফিরে আসবেন।

 

 

 

আরও পড়ুন –   জামিন হল না ! পয়লা বৈশাখ সপরিবারে জেলেই কাটাবেন মানিক

 

 

মমতার জগন্নাথ-ভক্তি নতুন নয়। এর আগেও জগন্নাথের মন্দিরে এসেছেন তিনি। বুধবারও মমতা পুজো দেন। ঘুরে দেখেন গোটা মন্দির চত্বর। খোশমেজাজে আড্ডা জমান সেবায়েত, কর্মীদের সঙ্গে। পুজো দিয়ে বেরিয়ে আসতেই মমতাকে ঘিরে ধরে সংবাদমাধ্যম। মাইক হাতে তুলে নেন মমতা। তার আগে তাঁকে পরানো হয়েছে পুরীর মন্দিরের ঐতিহ্যবাহী উত্তরীয়। মাথায় তখনও পুজোর টিকা। মমতা বলেন, ‘‘মা-মাটি-মানুষের জন্য পুজো দিয়েছি। আমি চাই সকলে ভাল থাক। সুখে থাক। জীবনে আনন্দ আসুক।’’ পাশাপাশি পুরীর মন্দিরের অন্যতম আকর্ষণ যে ধ্বজা, সেই পতাকা তোলাও নিজের চোখে দেখেছেন তিনি। মমতা জানান, পুরনো ধ্বজাটি তাঁকে দিয়েছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। আর তাঁর নিয়ে যাওয়া ধ্বজাটি তোলা হয়েছে মন্দিরের মাথায়। এ জন্য তিনি মন্দির কর্তৃপক্ষের কাছে নিজের কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন।

 

(সব খবর , ঠিক খুব , প্রত্যেক মুহূর্তে ফলো করুন Facebook  পেজ এবং Youtube )

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top